‘স্ট্রিট ফুড’ বা ‘পথে পাওয়া খাবার’ শব্দের সঙ্গে কমবেশি সবাই পরিচিত। স্বাস্থ্যকর কিংবা অস্বাস্থ্যকর, এ কথা না ভেবে সবাই স্ট্রিট ফুড খান। কথায় বলে, যোগ্যতা সবারই কমবেশি থাকে- কিন্তু গ্রহণযোগ্যতা
ভোজন রসিক হিসেবে বাঙালিদের বেশ পরিচিতি রয়েছে। বাঙালি শব্দটির সঙ্গে খাওয়া-দাওয়ার বিষয়টি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আর তা যদি হয় বুফে, তাহলে তো কথাই নেই! পশ্চিমা খাবার প্রথা থেকে শুরু হলেও বুফে
ঢাকার পূর্বাচলে (৩০০ ফিটের কাছে ) চমৎকারভাবে সাজানো গোছানো একটি রেস্টুরেন্টের নাম ‘রিকশা ক্যাফে’। গ্রাম বাংলার ধাঁচে তৈরি এ রেস্টুরেন্টটি আশপাশ বেশ নিরিবিলি এবং ব্যস্ত ঢাকা থেকে এটি বেশ দূরে।
ঢাকায় পাহাড়ি নারীদের রেস্তোরাঁ ‘হেবাং’ কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত
মাচান নামটি শুনলেই স্মৃতিতে ভেসে আসে গ্রামে বাঁশের তৈরি উঁচু জায়গার কথা। যেখানে বসে দেখা যাবে বিস্তৃত জলরাশি কিংবা সবুজ প্রকৃতি। এই ঢাকা শহরে মাচানের আবহ এবং মজার খাবারের স্বাদ
বিদেশ ভ্রমণে গিয়েও অনেকেই দেশি খাবার খুঁজে বেড়ান। তবে সিঙ্গাপুর ভ্রমণে আপনি বাঙালি অনেক রেস্টুরেন্ট পেয়ে যাবেন। যেখানে স্বাদ নিতে পারবেন বাহারি সব দেশি খাবারের। পালং শাক, পুঁই শাক, বেগুন
নরওয়ের আন্ডারওয়াটার রেস্টুরেন্ট “Under” বিশ্বজুড়ে তার অনন্য স্থাপত্য, অভিজ্ঞতা, এবং পরিবেশের জন্য বিখ্যাত। এটি শুধুমাত্র একটি রেস্টুরেন্ট নয়, বরং স্থাপত্য ও প্রকৃতির মধ্যে একটি নিখুঁত সেতুবন্ধন। নিচে এর বিস্তারিত তথ্য
“মেজবান” বাংলাদেশের বৃহত্তর চট্টগ্রাম এলাকার বহুমাত্রিক ঐতিহ্যবাহী একটি ভোজের অনুষ্ঠান। মেজবান শব্দটি এসেছে মূলত ফার্সি শব্দ থেকে। মেজবান অর্থ অতিথি আপ্যায়নকারী আর মেজবানি হচ্ছে আতিথেয়তা। চট্টগ্রামের স্থানীয় লোকেরা আঞ্চলিক ভাষায়
কেউ বলেন এই খাবার আসল বাবুর্চি ছাড়া সম্ভব না। কারও মতে, চট্টগ্রামের বাইরে এই খাবার পাওয়া যাবেনা। আর মেজবানের স্বাদ যে রেস্টুরেন্টের কাঁচঘেরা আবহাওয়াতে পাওয়া যাবেনা সেটা নিয়ে সবাইই ছিলেন
২৯ মার্চ, ২০১৯ সিলেটে প্রথম ফাইভ স্টার রেস্টুরেন্ট ‘প্লাটিনাম লাউঞ্জ’ এর উদ্বোধন হয়। নগরীর প্রাণকেন্দ্র কুমোরপাড়া রোডের কুমোরপাড়া কমপ্লেক্সে এই রেস্টুরেন্টটিতে প্রায় ২০০ মানুষের জন্য খাবার আয়োজন করা যাবে একসাথে।