সাপনো কা শেহের মুম্বাই অর্থাৎ স্বপ্নের শহর মুম্বাই। আপনি যদি বলিউডের পোকা হয়ে থাকেন, তাহলে বহু সিনেমাতে বলা এই সংলাপের সঙ্গে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। স্বপ্নকে পুঁজি
নানা রঙের ফুলে সাজানো বাগান। সেখানে এক কাপ চা, কফি কিংবা পছন্দের খাবার খেতে খেতে আশপাশ দেখে চোখ জুড়িয়ে নিতে পারেন। গতানুগতিক চিন্তার বাইরে এসে স্বপ্নবিলাস ফ্লাওয়ার ভিলেজ নামে একটি
দার্জিলিং বলতেই অনেকের কাছে কেভেন্টার্স, গ্লেনারিজ। স্মৃতিতে-সাহিত্যে-রোমান্সে-সংস্কৃতিতে কতভাবে যে ঘুরে ঘুরে এসেছে এই দুটি ক্যাফে, তার হিসাব নেই। এবার দার্জিলিংয়ের পাহাড়ে আসছে ‘ক্যাফে হাউস’, যেটিকে যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বী বলে মনে করা
গত কয়েকদিন আগে গিয়েছিলাম সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে। সঙ্গে ছিল বন্ধু সানজানা। লঞ্চ ঘাটে আড্ডা দিতে দিতে বিকেল থেকে সন্ধ্যা হয়ে গেল। এর মধ্যেই পেটের ক্ষুধা কিছুটা বেড়ে গেল। আমার আবার
নিউইয়র্কের বাংলাদেশী মুসলিম কমিউনিটিতে ইফতার মাহফিল আয়োজন এখন জমে উঠেছে। এবছর ইফতার মাহফিলের পর জমজমাট হয়ে উঠছে সেহরী পার্টি। ইফতার পার্টি থেকে এখন তা রূপ নিয়েছে সেহরি পার্টিতে। গত কয়েকবছর
এলিফেন্ট রোডে স্টার কাবার এ্যান্ড রেষ্টুরেন্ট ১১ তলায়। সবচেয়ে বড় রেষ্টুরেন্ট এটি উপরের তলা জুড়ে রান্নাঘর২০১৯ সালে পুরান ঢাকার পারিবারিক ব্যবসা বেকারি ও রেষ্টুরেন্ট থেকে এই রান্নাঘরে ঢুকলেই স্টারের চির
গ্রাম বাংলার রূপে বিমোহিত হয়ে জীবনানন্দ দাশ লিখেছিলেন, “বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ/ খুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছে/ চেয়ে দেখি ছাতার মতন
মাচান নামটি শুনলেই স্মৃতিতে ভেসে আসে গ্রামে বাঁশের তৈরি উঁচু জায়গার কথা। যেখানে বসে দেখা যাবে বিস্তৃত জলরাশি কিংবা সবুজ প্রকৃতি। এই ঢাকা শহরে মাচানের আবহ এবং মজার খাবারের স্বাদ
ঢাকায় পাহাড়ি নারীদের রেস্তোরাঁ ‘হেবাং’ কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত
পেদা টিং টিং শুনলেই মনে হয় রাঙামাটির কথা। না, এটি রাঙামাটির পেদা টিং টিং নয়। রাজধানী ঢাকাতেই রাঙামাটির পাহাড়ি খাবারের স্বাদ দিতে গুলশানে গড়ে তোলা হয়েছে পেদা টিং টিং। সবুজে