বর্তমানে মেঘের রাজ্য সাজেক বেশ জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। পরিবার, বন্ধু নিয়ে সময় কাটাতে, প্রকৃতির কাছাকাছি থাকতে অনেকেই আসেন এখানে। আর এই পর্যটকদের ঠিকঠাক ভাবে আপ্যায়ন করতে প্রস্তুত আছে রিসোর্টগুলো। আর
বাঙালীর ট্যুর প্লান মানেই সমুদ্র দর্শন। আর সমুদ্র দর্শনে যাওয়ার প্লান করলে সবার আগে মাথায় আসে কক্সবাজারের কথা। যাতায়াত ব্যবস্থা, থাকা-থাওয়ার সুব্যবস্থা থাকায় ভ্রমণপ্রিয় মানুষদের প্রথম পছন্দ কক্সবাজার। বাংলাদেশের সমুদ্র
কক্সবাজার প্যাচার দ্বীপে সম্পূর্ণ কোলাহলমুক্ত নির্জন প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠেছে মারমেইড ইকো রিসোর্ট। চমৎকার বিষয় রিসোর্টটির সীমানায় রয়েছে সমুদ্র সৈকত। ইকে ট্যুরিজমের ক্যান্সেপ্ট মাথায় রেখে নির্মিত এই রিসোর্টে একবার ঘুরে
এলেঙ্গা রিসোর্ট ব্যক্তি মালিকানায় ২০০৮ সালে যাত্রা শুরু করে। টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতি উপজেলার এলেঙ্গা এলাকায় এই রিসোর্ট প্রতিষ্ঠিত। এই রিসোর্টের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে যমুনা নদী। প্রধান কার্যালয়ের ঠিকানা বাড়ী
অরুনিমা রিসোর্ট ব্যক্তি মালিকানায় ২০০৭ সাল যাত্রা শুরু করে। নড়াইল জেলার পানিপাড়া এলাকা দিয়ে বহমান মধুমতি নদীর কোল ঘেঁষে দক্ষিণ পাশে এই রিসোর্ট প্রতিষ্ঠিত। প্রধান কার্যালয়ের ঠিকানা বাড়ী# ১, লেন#
সিলেট শহরপ্রান্তে পাহাড়ের পাদদেশে ছয় একর জায়গা নিয়ে বেসরকারী মালিকানাধীন নাজিমগড় রিসোর্ট গড়ে উঠেছে। এখানকার টেরাস, ভিলা এবং বাংলোগুলোয় বিশ্বমানের ডবল রুম এবং স্যুইটে অবকাশ যাপন একটি আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা হতে
ছায়া-শীতল পথ, পাখির কলতান, জলরাশি, নিরিবিলি পরিবেশ— ভাবুন তো, ইট কংক্রিটের জঙ্গল ছেড়ে হঠাৎ এমন কোথাও গেলে কেমন লাগবে? শান্ত, স্নিগ্ধ পরিবেশ মনকে কীভাবে নাড়া দেবে। রিসোর্টের নাম সূবর্ণভূমি। ঢাকা
যমুনা রিসোর্ট ব্যক্তি মালিকানায় ২০০২ সাল যাত্রা শুরু করে। বঙ্গবন্ধু বহুমুখী যমুনা সেতুর নিকটবর্তী যমুনা নদীর কোল ঘেঁষে পূর্ব পাশে এই রিসোর্ট প্রতিষ্ঠিত। প্রধান কার্যালয়ের অবস্থান কারওয়ান বাজারে সিএ ভবনের