ভ্রমণে শুধু জায়গা কিংবা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেই মুগ্ধ হতে হবে তা কিন্তু নয়। প্রতিদিনের একঘেয়ে জীবন ছেড়ে কিছুটা আয়েশীজীবনযাপন, প্রকৃতিরমাঝেই সুন্দরভাবে দুটো দিন কাটিয়ে দেয়া এমনটাও থাকে অনেকের উদ্দেশ্য। তাই দেশের
মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলায় মেঘনা নদীর কোলঘেষে মেঘনা ব্রীজ হতে ১ কিলোমিটার দূরত্বে এই রিসোর্টটি অবস্থিত। সম্পূর্ণ গ্রামীন নিরিবিলি পরিবেশে এই রিসোর্টটি গড়ে তোলা হয়েছে। এখানে অবকাশ যাপনকারীদের জন্য রয়েছে
শহরের দৈনন্দিন জীবন নিয়ে হাঁপিয়ে উঠছে মানুষ। ইট-পাথরের দালান আর জ্যামে থেমে থাকা গাড়ি-ঘোড়ার মধ্যেই আঁটকে গেছে শহুরে মানুষের জীবন। আবার শহরে থেকে থেকে নদীর মাঝে বয়ে চলা ঢেউ আর
মেঘের রাজ্য সাজেকে যাওয়ার কথা চিন্তা করলেই, সবার প্রথমে মাথায় আসে কোন রিসোর্টে থাকবো? কোন রিসোর্টে আছে ঝুল বারান্দা? কোন রিসোর্ট থেকে উপভোগ করা যায় মেঘ রোদের খেলা। বিছানায় শুয়েই
বাংলাদেশে রিসোর্টের কথা চিন্তা করলে যে নামটা সবার আগে মনে আসে সেটা হল “অরুনিমা রিসোর্ট গলফ ক্লাব”। এই রিসোর্টটি অরুনিমা ইকো রিসোর্ট নামেও পরিচিত। দেশীয় রিসোর্ট প্রতিযোগিতায় ২০১০ সালে প্রথম
বর্তমান সময়ে মুন্সীগঞ্জ জেলার পর্যটক আকর্ষণের দিক থেকে যে স্থানটি সবচেয়ে এগিয়ে সেটি হলো পদ্মা রিসোর্ট। প্রমত্তা পদ্মা নদীর বুকে এই রিসোর্টটি অবস্থিত। মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং নামক স্থানে এই রিসোর্টটি
ভ্রমণপিপাসুদের কাছে খাগড়াছড়ি নামটি খুবই জনপ্রিয়। আকাশ-পাহাড়ের এক বৈচিত্র্যপুর্ণ মিশেল দেখতে অনেকেই বেছে নেন চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত এই উপজেলাটিকে। বর্তমানে খাগড়াছড়ি জেলার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত করার সাথে
মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলায় মেঘনা নদীর কোলঘেষে মেঘনা ব্রীজ হতে ১ কিলোমিটার দূরত্বে এই রিসোর্টটি অবস্থিত। সম্পূর্ণ গ্রামীন নিরিবিলি পরিবেশে এই রিসোর্টটি গড়ে তোলা হয়েছে। এখানে অবকাশ যাপনকারীদের জন্য রয়েছে
বর্তমানে মেঘের রাজ্য সাজেক বেশ জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। পরিবার, বন্ধু নিয়ে সময় কাটাতে, প্রকৃতির কাছাকাছি থাকতে অনেকেই আসেন এখানে। আর এই পর্যটকদের ঠিকঠাক ভাবে আপ্যায়ন করতে প্রস্তুত আছে রিসোর্টগুলো। আর
বাঙালীর ট্যুর প্লান মানেই সমুদ্র দর্শন। আর সমুদ্র দর্শনে যাওয়ার প্লান করলে সবার আগে মাথায় আসে কক্সবাজারের কথা। যাতায়াত ব্যবস্থা, থাকা-থাওয়ার সুব্যবস্থা থাকায় ভ্রমণপ্রিয় মানুষদের প্রথম পছন্দ কক্সবাজার। বাংলাদেশের সমুদ্র