হালকা বৃষ্টি ভেজা আবহাওয়াই রাঙামাটির পাহাড়ি রাস্তায় ভোর হলো। রাত ১১টার বাস আমাদেরকে যখন নামিয়ে দিলো রাঙ্গামাটির তখন সকাল প্রায় সাড়ে ৫টা। রাঙামাটি নেমেই সবাই ফ্রেশ হয়ে পেট পুজো সেরে
যমুনা রিসোর্ট ব্যক্তি মালিকানায় ২০০২ সাল যাত্রা শুরু করে। বঙ্গবন্ধু বহুমুখী যমুনা সেতুর নিকটবর্তী যমুনা নদীর কোল ঘেঁষে পূর্ব পাশে এই রিসোর্ট প্রতিষ্ঠিত। প্রধান কার্যালয়ের অবস্থান কারওয়ান বাজারে সিএ ভবনের
কর্মব্যস্ত জীবন থেকে খানিকটা অবসর বের করে ঢাকার কাছাকাছি রিসোর্ট থেকে ঘুরে আসতে পারেন। ঢাকার একদম কাছেই পূর্বাচল। ৩০০ ফিটের চমৎকার রাস্তা ধরে দিনে গিয়ে দিনেই ফিরে আসা যায় এমন
ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর স্থান সেন্টমার্টিন। পর্যটকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে সবসময়ই থাকে ‘বঙ্গোপসাগরের টিপ’ বলে খ্যাত এ দ্বীপ। তবে রাত যাপনের জন্য দ্বীপে হোটেল বা রিসোর্ট ঠিক করতে গিয়ে সমস্যায়
ইনানী ড্রাইভ রোড়ের পাশে সৈকত কিনারায় পেঁচারদিয়া গ্রামে গড়ে উঠেছে কক্সবাজার ভ্রমণকারীদের বড় আকর্ষণ পেঁচার দ্বীপ। এক পাশে ঝাউবনসমৃদ্ধ সমুদ্রসৈকত, অন্য পাশে উঁচু পাহাড়। মধ্যভাগ দিয়ে সুদূর টেকনাফ পর্যন্ত চলে
সুন্দরবন জঙ্গলের মধ্যে করমজলে সম্পূর্ণ প্রকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠেছে সুন্দরবন ইকো রিসোর্ট। এই ইকো রিসোর্টে ৫টি ডিলাক্স বাংলো আছে। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রকৃতির বাসবন ছন দিয়ে তৈরী আরামদায়ক বাংলো নদীর
স্বর্গীয় সৌন্দর্যের লীলাভূমি মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্র ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র এবং পৃথিবীর সবচেয়ে নিচু দেশ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ উচ্চতা মাত্র দুই দশমিক তিন মিটার এবং গড় উচ্চতা মাত্র এক দশমিক
ঢাকা শহরে আমাদের প্রায় সবার জীবন চলে ঘড়ির কাঁটা। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে অফিসে যাওয়া, আবার সন্ধ্যা গড়িয়ে বাড়ি ফেরা। সাপ্তাহিক ছুটিতেও যেন ঘুরতে যাওয়ার সুযোগ নেই। কারণ ওই
বাঙালীর ট্যুর প্লান মানেই সমুদ্র দর্শন। আর সমুদ্র দর্শনে যাওয়ার প্লান করলে সবার আগে মাথায় আসে কক্সবাজারের কথা। যাতায়াত ব্যবস্থা, থাকা-থাওয়ার সুব্যবস্থা থাকায় ভ্রমণপ্রিয় মানুষদের প্রথম পছন্দ কক্সবাজার। বাংলাদেশের সমুদ্র
শুকতারা ন্যচার রিট্রিট রিসোর্ট সিলেটের খদিম/ ভুরজান চা বাগানের পার্শ্বে একটি পাহাড়ে অবস্থিত। রির্সোটটি প্রকৃতিপ্রেমীদের দেবে এক অনাবিল আনন্দ। যদি আপনি প্রকৃতিপ্রেমী হন এবং প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে চান তাহলে