সুন্দরবন জঙ্গলের মধ্যে করমজলে সম্পূর্ণ প্রকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠেছে সুন্দরবন ইকো রিসোর্ট। এই ইকো রিসোর্টে ৫টি ডিলাক্স বাংলো আছে। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রকৃতির বাসবন ছন দিয়ে তৈরী আরামদায়ক বাংলো নদীর
পাহাড়ের নীরবতায় পাক-পাখালির কুহুকুজন। চারিদিকে সবুজের সমাহার। রং বেরঙের ফুল আর লতাপাতার সমারোহে হারিয়ে যাওয়ার এ যেনো এক অনন্য সুযোগ। এ সব কিছুই পাওয়া যাবে বান্দরবানের ভেনাস রিসোর্টে। বান্দরবান জেলা
ছায়া-শীতল পথ, পাখির কলতান, জলরাশি, নিরিবিলি পরিবেশ— ভাবুন তো, ইট কংক্রিটের জঙ্গল ছেড়ে হঠাৎ এমন কোথাও গেলে কেমন লাগবে? শান্ত, স্নিগ্ধ পরিবেশ মনকে কীভাবে নাড়া দেবে। রিসোর্টের নাম সূবর্ণভূমি। ঢাকা
স্বর্গীয় সৌন্দর্যের লীলাভূমি মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্র ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র এবং পৃথিবীর সবচেয়ে নিচু দেশ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ উচ্চতা মাত্র দুই দশমিক তিন মিটার এবং গড় উচ্চতা মাত্র এক দশমিক
বিশ্বের সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকতের ইনানি বিচে গড়ে তোলা হয়েছে পাঁচ তারকা মানের ‘হোটেল রয়েল টিউলিপ সী পার্ল বিচ রিসোর্ট এন্ড স্পা’। একপাশে সমুদ্র আর অন্য পাশে আকাশচুম্বী পাহাড় নিয়ে পর্যটকের
কক্সবাজার প্যাচার দ্বীপে সম্পূর্ণ কোলাহলমুক্ত নির্জন প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠেছে মারমেইড ইকো রিসোর্ট। চমৎকার বিষয় রিসোর্টটির সীমানায় রয়েছে সমুদ্র সৈকত। ইকে ট্যুরিজমের ক্যান্সেপ্ট মাথায় রেখে নির্মিত এই রিসোর্টে একবার ঘুরে
শহরের দৈনন্দিন জীবন নিয়ে হাঁপিয়ে উঠছে মানুষ। ইট-পাথরের দালান আর জ্যামে থেমে থাকা গাড়ি-ঘোড়ার মধ্যেই আঁটকে গেছে শহুরে মানুষের জীবন। আবার শহরে থেকে থেকে নদীর মাঝে বয়ে চলা ঢেউ আর
ঢাকা শহরে আমাদের প্রায় সবার জীবন চলে ঘড়ির কাঁটা। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে অফিসে যাওয়া, আবার সন্ধ্যা গড়িয়ে বাড়ি ফেরা। সাপ্তাহিক ছুটিতেও যেন ঘুরতে যাওয়ার সুযোগ নেই। কারণ ওই
মেঘের রাজ্য সাজেকে যাওয়ার কথা চিন্তা করলেই, সবার প্রথমে মাথায় আসে কোন রিসোর্টে থাকবো? কোন রিসোর্টে আছে ঝুল বারান্দা? কোন রিসোর্ট থেকে উপভোগ করা যায় মেঘ রোদের খেলা। বিছানায় শুয়েই
সেরা লাক্সারি হোটেলগুলোর মধ্য থেকে বাছাই করে সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা-কে পৃথিবীর সেরা বিচ সাইড লাক্সারি রিসোর্ট হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে গ্লোবাল অর্গানাইজেশন ‘দ্য ওয়ার্ল্ড লাক্সারি হোটেল অ্যাওয়ার্ডস’। পূর্বে