বিশ্বের নামকরা ও এশিয়ার মধ্যে শীর্ষস্থানীয় বিমান সংস্থা গুলোর মধ্যে এমিরেটস এয়ারলাইন্স অন্যতম। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই ভিত্তিক এই বিমান সংস্থার সাথে পরিচিত নয়, এমন বিমান ভ্রমণকারী খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত বিমান সংস্থা এয়ার ইন্ডিয়া। সাত দশক উড়ান পরিচালনা করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এবার এর মালিকানা বদলে গেলো। দেশটির সরকার এয়ার ইন্ডিয়াকে শিল্প গোষ্ঠী টাটার হাতে তুলে দিয়েছে। হস্তান্তরের সব প্রক্রিয়া
থাই এয়ারওয়েজ নতুন একটি আইডিয়া সাজিয়েছে। তারা ব্যাংকক প্রধান কার্যালয়ে একটি হোটেল খুলেছে। সেখানে রাতের খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে খদ্দেরদের। এ নিয়ে রিপোর্ট করার কি আছে এমনটাই ভাবছেন তো !
দেশের অভ্যন্তরে ৭টি গন্তব্যে ভাড়া কমিয়েছে রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। তবে সেটি সব সময়ের জন্য নয়। এটা শুধু রমজান মাস উপলক্ষে ‘রমাদান অফার’ নামে সেবা চালু করেছে বিমান।
মালয়েশিয়ার জাতীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থা মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স। মালয়েশিয়া যেতে, মালয়েশিয়া থেকে অন্য কোথাও যেতে কিংবা মালয়েশিয়ার ভেতরে ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে ভালো এয়ারলাইন্স হচ্ছে মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স। মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স বিশ্বব্যাপী দৈনিক প্রায়
থাইল্যান্ডের একটি এয়ারলাইন্স হলো ব্যাংকক এয়ারওয়েজ। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে এই এয়ারওয়েজের বিমান থাইল্যান্ডের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। ১৯৬৮ সালে এই এয়ারওয়েজটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ব্যাংকক এয়ারওয়েজ বিভিন্ন দেশের
ভারতের অভ্যন্তরীণ যাত্রাপথে প্রিমিয়াম ইকোনমি সেবা প্রদানকারী প্রথম এয়ারলাইন ভিসতারা । ভিসতারা হিসাবে পরিচালিত হলেও এই বিমান সংস্থাটি মূলত টাটা এসআইএ এয়ারলাইন্স লিমিটেড। ২০১৫ সালের ৯ জানুয়ারি টাটা সন্স এবং
থাই এয়ারওয়েজ ইন্টারন্যাশনাল থাইল্যান্ডের জাতীয় এয়ারলাইন। ১৯৬০ সালের ২৯শে মার্চ জন্ম হয় থাই এয়ারওয়েজের এবং ১লা এপ্রিল, ১৯৬০ থেকে কমার্শিয়াল অপারেশন শুরু করে। থাই এয়ারওয়েজের হেডঅফিস ব্যাঙ্ককে। থাই এয়ারওয়েজ হাব
দুবাইয়ের একটি এয়ারলাইন্সের নাম ফ্লাই দুবাই। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে এই এয়ারলাইন্সের বিমান দুবাইয়ের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। ২০০৮ সালে এই এয়ারলাইন্সটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ফ্লাই দুবাই বিভিন্ন দেশের
যাত্রা শুরুর পর দীর্ঘ সময় অপেক্ষায় থেকে একটি এয়ারলাইন্স যাত্রীদের চলার পথে যাত্রীবান্ধব হয়ে উঠে। যাত্রীবান্ধব হয়ে উঠতে অন-টাইম পারফর্মেন্স জরুরী হয়ে উঠে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স ২০১৪ সালের ১৭ জুলাই যাত্রা