সিঙ্গাপুরের একটি এয়ারলাইন্স হলো টাইগার এয়ারওয়েজ। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে এই এয়ারওয়েজের বিমান সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। ২০০৩ সালে এই এয়ারওয়েজটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। টাইগার এয়ারওয়েজের বিমান বিভিন্ন
কাতারের একটি এয়ারলাইন্স হলো কাতার এয়ারওয়েজ। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে এই এয়ারওয়েজের বিমান কাতারের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। ১৯৯২ সালে এই এয়ারওয়েজটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। কাতার এয়ারওয়েজ ১২৪ টি
বেসরকারি বিমানসংস্থা ইউএস-বাংলার বিমান বহরে যুক্ত হতে যাচ্ছে নবম এটিআর ৭২-৬০০। রোববার (২৩ জুলাই) বিকেল ৪টায় ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ারক্রাফটটি অবতরণ করবে বলে আশা করছে ইউএস-বাংলা কর্তৃপক্ষ। নতুন
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রায়ত্ত এয়ারলাইন বিমানেরও ৫০ বছর পার হলো। লোকসানি প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত জাতীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সকে আধুনিক করতে সরকারের ছিল নানা প্রচেষ্টা। বহরে যোগ হয়েছে অত্যাধুনিক
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩৫ হাজার ফুট উচ্চতায়। ফেসবুকে চ্যাট করছেন। মোবাইলে কথা বলছেন প্রিয়জনের সঙ্গে। সামনের স্ক্রিনে দেখছেন বিবিসির সবশেষ সংবাদ। কেমন হবে বলেন তো? আপনার জন্য এমন সুবিধা নিয়ে বাংলাদেশ
বাজেট এয়ার হিসেবে বিশ^ব্যাপী এয়ার এশিয়া সমাদৃত। কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম চলছে। বাজেট এয়ার বলতে বোঝায় সাশ্রয়ী মূল্যে ভ্রমন। এয়ারক্রাফ্ট থেকে শুরু করে বাকি সবই এক। শুধুমাত্র ফুড
থাইল্যান্ডের একটি এয়ারলাইন্স হলো ব্যাংকক এয়ারওয়েজ। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে এই এয়ারওয়েজের বিমান থাইল্যান্ডের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। ১৯৬৮ সালে এই এয়ারওয়েজটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ব্যাংকক এয়ারওয়েজ বিভিন্ন দেশের
দেশের অন্যতম বেসরকারি বিমান সংস্থা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স অতিক্রম করেছে সাফল্যগাথার নয়টি বছর। সোমবার (১৭ জুলাই) প্রতিষ্ঠানটি ১০ম বর্ষে পদার্পণ করছে। নবম বর্ষপূর্তিতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স সকল শুভানুধ্যায়ীকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা
ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত বিমান সংস্থা এয়ার ইন্ডিয়া। সাত দশক উড়ান পরিচালনা করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এবার এর মালিকানা বদলে গেলো। দেশটির সরকার এয়ার ইন্ডিয়াকে শিল্প গোষ্ঠী টাটার হাতে তুলে দিয়েছে। হস্তান্তরের সব প্রক্রিয়া
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে যাত্রা শুরু করল বোয়িং ৭৮৭ ড্রিম লাইনার৷ মার্কিন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং এই ড্রিমলাইনারের পেছনে খরচ করেছে কয়েক বিলিয়ন মার্কিন ডলার৷ বিভিন্ন রকম গবেষণা, পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ৭৮৭