বর্তমান বিশে^ সবচেয়ে বৃহত্তম এয়ারপোর্ট হচ্ছে আটলান্টা এয়ারপোর্ট। প্রতিদিন সবচেয়ে বেশি যাত্রী উঠানামাকরে এই এয়ারপোর্ট। সবচেয়ে বেশি অভ্যন্তরীন ও আন্তার্জাতিক এয়ারলাইন্স হ্যান্ডেল করে এই এয়ারপোর্ট। গত ২১ বছর ধরে আটলান্টা
মৌলভীবাজারের শমসেরনগর বিমানবন্দরটি একসময় ছিলো এশিয়ার মধ্যে বৃহত্তম রানওয়ের অধিকারী বিমানবন্দর। সেই সাথে এটিই ছিলো বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম রানওয়ের বিমানবন্দর। কিন্তু ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে অব্যাবহৃতভাবেই পড়ে আছে বিমানবন্দরটি।
বিমানবন্দর ভ্রমণকারীদের প্রিয় জায়গা। এটা ভিন্ন ভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার প্রবেশদ্বার। বিমানবন্দরগুলো যাত্রীদের মসৃণ অভিজ্ঞতার জন্য অত্যাধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ করে। বিশ্বে বেশ কিছু অবিশ্বাস্য বিমানবন্দর রয়েছে, যেগুলো তাদের বাহ্যিক সৌন্দর্য, আয়তনে
করোনা ভাইরাসের এর বিস্তার বন্ধ করার লক্ষ্যে ভ্রমণ বিধিনিষেধের কারণে বিশ্বজুড়ে বিমানবন্দরগুলি কার্যত শূন্য হতে পারে, তবে এটি বার্ষিক ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইন পুরষ্কারগুলি থেমে থাকেনি।টানা অষ্টম বারের মতো এবছরও সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি
দূর পশ্চিমের দিকে যাত্রা করলেই মধ্যপ্রাচ্য সামনে পড়ে। আরব রাষ্ট্রসমূহের সেই ট্রানজিট শহরগুলোর নাম ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি, জেদ্দা কিংবা দুবাই। ইতিপূর্বে ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি হয়ে যাতায়াত করেছি।
আন্তর্জাতিকযাত্রী পরিবহনে ২০২২ সালে সবচেয়ে ব্যস্ত ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এর মধ্য দিয়ে টানা ৯ বছরের মতো বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দরের অবস্থান ধরে রেখেছে আমিরাতের এই বিমানবন্দর। এয়ারপোর্ট
যশোর বিমানবন্দরে যাত্রীবাহী ফ্লাইট ও কার্গো ফ্লাইটের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। কিন্তু নানা সীমাবদ্ধতার কারণে বিমানবন্দরটিতে সেবা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এর অবসানে একাধিক উন্নয়ন প্রকল্প নিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। এর
নিজেদের রেকর্ড নিজেরাই ভাঙছে সৌদি আরব। দামামে অবস্থিত বিশ্বের বৃহত্তম বিমানবন্দর কিং খালিদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের চেয়েও বড় আরেকটি বিমানবন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা করছেন সৌদি প্রধানমন্ত্রী যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। রাজধানী রিয়াদের
কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্ট সৌদি আরবের সবচাইতে বড় বিমানবন্দর। বিমানবন্দরটির বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে সবচেয়ে বেশি যাত্রী যাতায়াত করে থাকে। সেটি হচ্ছে হজ্জ মৌসুম। ১০৫ বর্গ কিলোমিটার এরিয়া জুড়ে গড়ে
সদ্য নির্মিত ডাজিং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে প্রতি ঘন্টায় ৩০০টি বিমান উড্ডয়ন বা অবতরন করতে পারবে। ডাজিং বিমান বন্দরটি সম্পূর্ণ স্টীলের কাঠামোর উপর তৈরী করা হয়েছে। এর সাথে সবচাইতে বেশি ব্যবহার