দুবাইয়ের পর কাতারের হামাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়াপোর্ট মধ্য প্রাচ্যের সবচেয়ে সর্বাধুনিক সুবিধা সম্বলিত এবং ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট। ২০২২ সালে ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ হতে যাচ্ছে কাতারে। শুধুমাত্র ওয়ার্ল্ড কাপের কারনে যাত্রীর সংখ্যা দ্বিগুন
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর এবং পর্যটন সমৃদ্ধ এলাকার নাম নিলে মালয়েশিয়া অবশ্যই সেখানে থাকবে। আর মালয়েশিয়াতে ঘুরতে আসলে যেকারও প্রথম পা রাখতে হবে বিশাল এক বিমানবন্দরে। যার নাম,
যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের এভিয়েশন শিল্পের কারিগরি দক্ষতা উন্নয়ন, প্রশিক্ষিত কর্মী তৈরি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা অধিকতর উন্নতকরণসহ আরও সম্ভাব্য নতুন নতুন ক্ষেত্রে বিস্তৃত পরিসরে সহযোগিতা করতে আগ্রহী। বাংলাদেশকে এভিয়েশন হাবে রূপান্তরের জন্য
দূর পশ্চিমের দিকে যাত্রা করলেই মধ্যপ্রাচ্য সামনে পড়ে। আরব রাষ্ট্রসমূহের সেই ট্রানজিট শহরগুলোর নাম ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি, জেদ্দা কিংবা দুবাই। ইতিপূর্বে ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি হয়ে যাতায়াত করেছি।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান স্কাইট্র্যাক্স ২০২৪ সালের বিশ্বের সেরা ১০০ বিমানবন্দরের তালিকা প্রকাশ করেছে। এ তালিকার শীর্ষে আছে কাতারের হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এবার দ্বিতীয় স্থানে নেমে গেছে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দর। সম্প্রতি
এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাওয়া এখন আর কষ্টসাধ্য ব্যাপার নয়। এ সময় আমরা মেঘের খেলা দেখতে পাই। তবে অবতরণ করার সময় আপনি যদি সবচেয়ে বিপজ্জনক বিমানবন্দরের সম্মুখীন হন, তা
আন্তর্জাতিক যাত্রী পরিবহনে ২০২২ সালে সবচেয়ে ব্যস্ত বিমানবন্দরের তালিকা প্রস্তুত করে এয়ারপোর্ট কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল (এসিআই)। তাদের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, তালিকার শীর্ষে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ফলে টানা ৯
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর এবং পর্যটন সমৃদ্ধ এলাকার নাম নিলে মালয়েশিয়া অবশ্যই সেখানে থাকবে। আর মালয়েশিয়াতে ঘুরতে আসলে যেকারও প্রথম পা রাখতে হবে বিশাল এক বিমানবন্দরে। যার নাম,
আটলান্টা এয়ারপোর্টের সবচেয়ে বেশিরভাগ অংশ জুড়ে রয়েছে ডেল্টা এয়ারলাইন। এটিকে ডেল্টা এয়ারলাইনের হাব ও বলা হয়। এছাড়া ইস্টার্নএয়ারলাইন ও এয়ারপোর্টটিকে হাব হিসেবে ব্যবহার করে।এরপর সাউদার্ন এয়ারওয়েজ বিমান বন্দরটি হাব হিসেবে
সদ্য নির্মিত ডাজিং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে প্রতি ঘন্টায় ৩০০টি বিমান উড্ডয়ন বা অবতরন করতে পারবে। ডাজিং বিমান বন্দরটি সম্পূর্ণ স্টীলের কাঠামোর উপর তৈরী করা হয়েছে। এর সাথে সবচাইতে বেশি ব্যবহার