সবুজ পাহাড়, মেঘ আর আকাশের নীলের মিলনমেলার অনন্য রূপ দেখা যায় বান্দরবানে। আর সেই জায়গার অন্যতম দর্শনীয় স্থান নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্স। আর তার ঠিক পাশেই আপনাকে মেঘের রাজ্যে স্বাগত জানাতে
বিশ্বের সু-সজ্জিত বিলাসবহুল হোটেলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি এবং একমাত্র সাত তারকা মানের হোটেল বলা চলে দুবাইয়ের বুর্জ আল আরবকে। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সুমুদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর
১লা অক্টোবর ১৯৭২ সিঙ্গাপর এয়ারলাইন্স যাত্রা শুরু করে। সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টসিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের হাব। সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স সিঙ্গাপুরের জাতীয় বিমান সংস্থা।বর্তমানে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের এয়ারক্রাফটের সংখ্যা ১২২ টি। সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স বিশে^র ৩২টি
সদ্য নির্মিত ডাজিং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে প্রতি ঘন্টায় ৩০০টি বিমান উড্ডয়ন বা অবতরন করতে পারবে। ডাজিং বিমান বন্দরটি সম্পূর্ণ স্টীলের কাঠামোর উপর তৈরী করা হয়েছে। এর সাথে সবচাইতে বেশি ব্যবহার
পাহাড়ের শহর দার্জিলিং। হিমালয়ের কোল ঘেঁষা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের এই পাহাড়ি শহর চা-বাগানের জন্যও বিখ্যাত। জনপ্রিয় এই পর্যটন শহর প্রায় পুরো বছর জুড়েই শীতল থাকে। মেঘের স্বর্গরাজ্য হিসেবে পরিচিত দার্জিলিংয়ে ভ্রমণের
যদিও উত্তাল নদীতে রেস্টুরেন্টটি তৈরি করা মোটেও সহজ ছিলো না। এরই মধ্যে হয়তো অনেকেই পদ্মা পাড়ের ভাসমান রেস্টুরেন্ট থেকে ঘুরে এসেছেন। স্রোতস্বিনী পদ্মার বুকেই গড়ে তোলা হয়েছে ‘ড্রিম পদ্মা ভাসমান
বিশ্বের সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকতের ইনানি বিচে গড়ে তোলা হয়েছে পাঁচ তারকা মানের ‘হোটেল রয়েল টিউলিপ সী পার্ল বিচ রিসোর্ট এন্ড স্পা’। একপাশে সমুদ্র আর অন্য পাশে আকাশচুম্বী পাহাড় নিয়ে পর্যটকের
করোনার আবহে বেড়াতে যাওয়ার কথা বেমালুম ভুলতে বসেছেন প্রায়! তবে এই অবস্থা একসময় কেটে যাবে। পরিস্থিতি শুধু একবার স্বাভাবিক হওয়ার অপেক্ষা। ব্যস! তারপর আর আটকায় কে! তবে জেনে রাখুন এই
নতুন বছরে যারা ভারত ভ্রমণে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন, তারা সবার আগে যাতায়াতের ব্যবস্থা করতে ভুলবেন না। আর এখন বাংলাদেশ থেকে কলকাতা যাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় হতে পারে মৈত্রী এক্সপ্রেস। মৈত্রী
কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্ট সৌদি আরবের সবচাইতে বড় বিমানবন্দর। বিমানবন্দরটির বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে সবচেয়ে বেশি যাত্রী যাতায়াত করে থাকে। সেটি হচ্ছে হজ্জ মৌসুম। ১০৫ বর্গ কিলোমিটার এরিয়া জুড়ে গড়ে