এয়ার মাল্টা, মাল্টার জাতীয় বিমান সংস্থা, দেশের আকাশপথে যাত্রী পরিবহনের মূল মাধ্যম হিসেবে পরিচিত। ইউরোপ, উত্তর আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের সাথে মাল্টাকে সংযুক্ত করতে এয়ার মাল্টা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
মাল্টা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যা এমএলএ (MLA) কোড দ্বারা পরিচিত, মাল্টার একমাত্র বাণিজ্যিক বিমানবন্দর। এটি ইউরোপ এবং বিশ্বজুড়ে যাতায়াতের মূল কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এ বিমানবন্দরটি শুধু পর্যটকদের জন্য নয়, মাল্টার বাসিন্দাদের
ভোজন রসিক হিসেবে বাঙালিদের বেশ পরিচিতি রয়েছে। বাঙালি শব্দটির সঙ্গে খাওয়া-দাওয়ার বিষয়টি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আর তা যদি হয় বুফে, তাহলে তো কথাই নেই! পশ্চিমা খাবার প্রথা থেকে শুরু হলেও বুফে
ঢাকা থেকে অদূরে গাজীপুর জেলার রাজেন্দ্রপুরে অবস্থিত দৃষ্টিনন্দন এই রিসোর্টটি। আমাদের সকলের পরিচিত অভিনেতা তৌকির আহমেদ এবং অভিনেত্রী বিপাশা হায়াত এই রিসোর্টটি প্রতিষ্ঠা করেছেন। বাণিজ্যিক এবং ভ্রমণপিপাসুদের উদ্দেশ্যেই তাদের এই প্রচেষ্টা। প্রায়
ঢাকার বানিজ্যিক এবং ডিপ্লোম্যাটিক জোনে যে কয়টি আন্তর্জাতিকমানের আবাসিক হোটেল রয়েছে লেকশোর হোটেল তাদের মধ্যে একটি। এটি ১৯৯১ সালে যাত্রা শুরু করে। উষ্ণ আতিথেয়তা, নিরাপত্তা এবং চমত্কার, উপাদেয় রন্ধনপ্রণালী হোটেলটিকে
সুইস এয়ার (Swiss Air), সুইজারল্যান্ডের জাতীয় বিমান সংস্থা, উন্নত পরিষেবা ও যাত্রী সন্তুষ্টির জন্য বিখ্যাত। এটি দীর্ঘদিন ধরে ভ্রমণপ্রেমী এবং ব্যবসায়িক যাত্রীদের আস্থা অর্জন করে আসছে। ইতিহাস সুইস এয়ার প্রতিষ্ঠিত
সুইজারল্যান্ডের বিমানবন্দরগুলো তাদের আধুনিক সুবিধা, যাত্রী সেবার মান, এবং বিশ্বমানের পরিবহন ব্যবস্থার জন্য বিখ্যাত। বিশেষ করে জুরিখ, জেনেভা এবং বাসেল-এয়রপোর্ট তিনটি সুইস এবং আন্তর্জাতিক যাত্রীদের সেবা দেয়। ইতিহাস সুইজারল্যান্ডের এয়ারপোর্টের
ঢাকায় পাহাড়ি নারীদের রেস্তোরাঁ ‘হেবাং’ কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত
বিশ্বের সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকতের ইনানি বিচে গড়ে তোলা হয়েছে পাঁচ তারকা মানের ‘হোটেল রয়েল টিউলিপ সী পার্ল বিচ রিসোর্ট এন্ড স্পা’। একপাশে সমুদ্র আর অন্য পাশে আকাশচুম্বী পাহাড় নিয়ে পর্যটকের
কক্সবাজারে বেড়াতে যাওয়া পর্যটকদের বাড়তি আনন্দ দিচ্ছে প্যারাসেইলিং। সারা বিশ্বে জনপ্রিয় প্যারাসেইলিং বা মানব ঘুড়ি কক্সবাজার ভ্রমণে যোগ করেছে নতুন মাত্রা। সৈকতের দরিয়ানগর পয়েন্টে প্যারাসেইলিংয়ের মাধ্যমে প্রায় ৪০০ ফুট উঁচু