বিশ্বের সু-সজ্জিত বিলাসবহুল হোটেলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি এবং একমাত্র সাত তারকা মানের হোটেল বলা চলে দুবাইয়ের বুর্জ আল আরবকে। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সুমুদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর
দীর্ঘ কাজের শেষে সবাই চায় অবসর। ছুটির দিনে এই অবসর কাটানোর জন্য একেকজন পছন্দ করে একেক রকমের পদ্ধতি। কেউ ঘরে বসে বই পড়ে, কেউ পরিবারকে সময় দেয়, আবার কেউ পছন্দ
বিমানবন্দর ভ্রমণকারীদের প্রিয় জায়গা। এটা ভিন্ন ভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার প্রবেশদ্বার। বিমানবন্দরগুলো যাত্রীদের মসৃণ অভিজ্ঞতার জন্য অত্যাধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ করে। বিশ্বে বেশ কিছু অবিশ্বাস্য বিমানবন্দর রয়েছে, যেগুলো তাদের বাহ্যিক সৌন্দর্য, আয়তনে
আগামী বছরের মার্চ থেকে ঢাকা-রোম রুটে চালু হবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট। তবে ফ্লাইট সরাসরি হবে, নাকি বিরতি থাকবে তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও
অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধার সাদা ও সোনালি রঙের চারটি শয়নকক্ষের বিলাসবহুল পেন্টহাউসটির নাম ‘দ্য রয়্যাল ম্যানশন’। এতে রয়েছে বিশাল হলঘর, ১২ আসনের খাবার ঘর, বিনোদন কক্ষ, সুইমিংপুল এবং ব্যক্তিগত খোলা জায়গা, যেখানে
জুম্বো কিংডম ভাসমান রেস্টুরেন্ট হংকং এর সবচেয়ে বিখ্যাত ভোক্তা, সন্দেহ নেই। এবারডিন উপকূলের দিকে তাকিয়ে তার অনন্য বিক্রিয়া বিন্দুটি সত্য যে এটি ভাসমান – চুপি ইউন ফ্যাট এবং এইচএম রানীকে
বিচ’ কথাটি শোনার সঙ্গে সঙ্গে যেন সমুদ্রের ঢেউয়ের গর্জন শুনতে পাচ্ছি। মনে পড়ে গেল উপচেপড়া ঢেউয়ে গা ভাসিয়ে দেয়া, ঠান্ডা বাতাসে পা ভিজিয়ে রাতে সমুদ্রের পাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা। অন্তহীন সমুদ্রের
বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটানোর সুযোগ সবাই চায়! কারও পছন্দ উঁচু ভবনে আবার কারও সমুদ্রতলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই যে, সমুদ্রতলেই এখন বিলাসবহুল অনেক হোটেল তৈরি হয়েছে। সেসব স্থানে এক রাত কাটাতে
আমাদের আগের প্রজন্মের জীবনের লক্ষ্য ছিলো চাকুরি করে বিয়ে করা, বাচ্চা নেয়া। তারপর সুন্দর একটা বাড়ি বানিয়ে নাতি-পুতি পেলে কবরে চলে যাওয়া। আমাদের বর্তমান প্রজন্মটা একটু ভিন্ন। আমাদের হাতে সহজে টাকা থাকে না। নিজের বন্ধু-বান্ধবের
থাই এয়ারওয়েজ ইন্টারন্যাশনাল থাইল্যান্ডের জাতীয় এয়ারলাইন। ১৯৬০ সালের ২৯শে মার্চ জন্ম হয় থাই এয়ারওয়েজের এবং ১লা এপ্রিল, ১৯৬০ থেকে কমার্শিয়াল অপারেশন শুরু করে। থাই এয়ারওয়েজের হেডঅফিস ব্যাঙ্ককে। থাই এয়ারওয়েজ হাব