পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট হচ্ছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। হিথ্রো এয়ারপোর্ট ইউরোপের সব চেয়ে বড় এয়ারপোর্ট। প্যাসেন্জার চলাচলের দিক দিয়ে পৃথিবীর ৭ম স্থানে আছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। শুধুমাত্র ২০১৮ সালে ৮১মিলিয়ন যাত্রী
বাংলাদেশ বিমানের ১১টি আন্তর্জাতিক রুট লাভজনক, আরও চারটি রুট লাভজনকে রূপান্তর হচ্ছে। আর বাকি ছয়টি রুটে অপারেশনাল খাত অলাভজনক। গতকাল বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) জাতীয় সংসদ ভবনে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও
যদিও উত্তাল নদীতে রেস্টুরেন্টটি তৈরি করা মোটেও সহজ ছিলো না। এরই মধ্যে হয়তো অনেকেই পদ্মা পাড়ের ভাসমান রেস্টুরেন্ট থেকে ঘুরে এসেছেন। স্রোতস্বিনী পদ্মার বুকেই গড়ে তোলা হয়েছে ‘ড্রিম পদ্মা ভাসমান
বিচ’ কথাটি শোনার সঙ্গে সঙ্গে যেন সমুদ্রের ঢেউয়ের গর্জন শুনতে পাচ্ছি। মনে পড়ে গেল উপচেপড়া ঢেউয়ে গা ভাসিয়ে দেয়া, ঠান্ডা বাতাসে পা ভিজিয়ে রাতে সমুদ্রের পাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা। অন্তহীন সমুদ্রের
বিশ্বের সু-সজ্জিত বিলাসবহুল হোটেলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি এবং একমাত্র সাত তারকা মানের হোটেল বলা চলে দুবাইয়ের বুর্জ আল আরবকে। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সুমুদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর
একবার ভাড়া পরিশোধ করলেই যাত্রীদের বাকি জীবন জাহাজে কাটানো ও বিশ্ব ভ্রমণের সুযোগ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিলাসবহুল প্রমোদতরী। নিজেদের ‘এন্ডলেস হরাইজন’ প্যাকেজের আওতায় এমন সুযোগ দিচ্ছে দেশটির কোম্পানি ভিলে ভায়
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান জানিয়েছেন, বাংলাদেশে বিমান বিক্রি নিয়ে আমেরিকা ও ইউরোপের মধ্যে এবারই প্রথম কঠিন প্রতিযোগিতা হচ্ছে। তবে বোয়িং নাকি এয়ারবাস কেনা হবে- এর
বিশ্বের অনেক বিমানবন্দর প্রতি বছরই ‘সেরা’ হওয়ার প্রতিযোগিতায় থাকে। তবে ভিন্ন এক অর্জনের দিকেই যেন নজর কানসাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (কেআইএক্স)। কর্তৃপক্ষের দাবি, ৩০ বছরের মধ্যে একটি লাগেজও হারায়নি জাপানের এই
এলিফেন্ট রোডে স্টার কাবার এ্যান্ড রেষ্টুরেন্ট ১১ তলায়। সবচেয়ে বড় রেষ্টুরেন্ট এটি উপরের তলা জুড়ে রান্নাঘর২০১৯ সালে পুরান ঢাকার পারিবারিক ব্যবসা বেকারি ও রেষ্টুরেন্ট থেকে এই রান্নাঘরে ঢুকলেই স্টারের চির
করোনাভাইরাসের অব্যাহত ঝুঁকির মধ্যেই পর্যটকদের জন্য সীমান্ত উন্মুক্ত করে দিয়েছে দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপ। ভ্রমণপিপাসুদের প্রিয় এই দেশ পর্যটকদের সাদর আমন্ত্রণ জানাচ্ছে এখন। অর্থনৈতিক মন্দা সামলাতে বিকল্পও ছিল না কোনো। মহামারীর কারণে