১. আবাসন: স্থানীয়দের বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা থাকে পর্যটকদের জন্য। সেসব স্থানে থাকার চেষ্টা করুন। আবাসনের জন্য ছোট পরিসরে ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. পরিবহন: যানবাহনের ধোঁয়ায় অনেক পরিমাণে কার্বন নির্গত হয়। তাই ভ্রমণের ক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবহার করা উচিত। কম দূরত্বের পথ হলে পায়ে হেঁটে বা সাইকেল চালিয়ে যাতায়াত করাই ভালো উপায়। যদি দূরত্ব বেশি হয় তাহলে ফ্লাইট বা বাসের চেয়ে ট্রেনে যাতায়াত করাই ভালো। কারণ তুলনামূলক ট্রেন কম কার্বন নির্গত করে।
৪. অন্যান্য কার্যক্রম: সাইক্লিং, কায়ায়িং, ট্র্যাকিং ইত্যাদি বিনোদন ব্যবস্থায় অংশগ্রহণ করা। এ ছাড়াও এমন খেলাধূলা করা যা পরিবেশে কার্বন ছড়ায় না।
সর্বোপরি, প্লাস্টিক ব্যবহারে সতর্ক হতে হবে। পূনর্ব্যবহারযোগ্য ভ্রমণ উপকরণ ব্যবহার করতে হবে। স্থানীয় সংস্কৃতিকে সম্মান করতে হবে এবং পরিবেশকে আবর্জনা মুক্ত রাখতে হবে।
সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে