বঙ্গোপসারের করমন্ডল উপকূলে অবস্থিত, ৩৬৮ বছরের পুরনো এই শহর, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও মন্দির স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত। চেন্নাইয়ের সংস্কৃতিতে, শহরটিতে বসবাসকারী বিবিধ জনগোষ্ঠীর প্রতিফলন ঘটেছে। শাস্ত্রীয় নৃত্যের জন্য এ শহর বিখ্যাত।
ভূ-স্বর্গ নামে পরিচিত কাশ্মীর। এর রূপে এমনই মুগ্ধ হয়েছিলেন মোঘল বাদশাহ জাহাঙ্গীরযে কাশ্মীরকে স্বর্গের সাথে তুলনা করেছেন। কাশ্মীরের রূপের কথা নতুন করে বলার কিছু নাই। ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে এমন
মিজোরাম এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করার আগেই হৃদপিন্ড কেঁপে উঠলে অবাক হবেন না। আপনার বিমান গাছে ক্র্যাশ করছে, না নিরাপদে ল্যান্ড করছে ঠাহর করা যায় না। আপনার দোষ নয়, ২৫০০ মিটারের লেংপুই
দেশভাগের পর বাংলাদেশ থেকে বহু মানুষ চলে আসেন ভারতে। বাংলাদেশ হয়ে ওঠে পূর্ব পাকিস্তান। এটা ১৯৪৭-এর চিত্র। এরপর ১৯৭১ সাল। যখন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অত্যাচার চলছে বাংলাদেশের মানুষের ওপর। গ্রামের
বন-জঙ্গল, পাহাড়-পর্বত, গুহা, সমুদ্রসৈকত, জলপ্রপাত, হ্রদ, মন্দিরসহ আরও অনেক দর্শনীয় স্থানের জন্য ভারতের কর্ণাটক প্রদেশ বেশ জনপ্রিয়। এ অঞ্চলের মনোমুগ্ধকর প্রকৃতি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ভ্রমণপিপাসুদের গভীর মায়ায় আচ্ছন্ন করে রাখে।
প্রথমত, মেঘালয় সরকার চায় তাদের রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশ সীমান্তে অনেক ‘বর্ডার হাট’ গড়ে উঠুক—যেখানে সীমান্তের দুপাড়ের মানুষই তাদের নিজ নিজ মুদ্রায় নানা ধরনের জিনিসপত্র বেচাকেনা করতে পারবে। মেঘালয় ও বাংলাদেশের
ভারতের রাজস্থান মানেই এক ভিন্নস্বাদের ভ্রমণ। যেখানে মিলবে দূর্গের দর্শন, মিলবে মরুভূমি ও ঐতিহাসিক নিদর্শন। ভ্রমণ তালিকাতে থাকবে একাধিক জায়গা, যা অন্যান্য ভ্রমণের থেকে বহু অংশে আলাদা। রাজস্থান ভ্রমণের জন্য
হাতে একটু সময় পেলে অনেকেই পাশের দেশ ভারতে ঘুরতে যান। ভারতে গিয়ে কলকাতা শহরে ঢুঁ মারেন না, এমন মানুষ কমই আছে। তবে পুরো শহর ঘুরে দেখাও কষ্টকর। তার ওপর যদি
আমাদের পাশের বিশাল প্রতিবেশী দেশ ভারত। বুকে ধারণ করে আছে হাজার বছরের সভ্যতা এবং সংস্কৃতির ইতিহাস। বিশাল এই ভারতবর্ষ শুধুমাত্র ইতিহাস-ঐতিহ্যেই নয়, প্রাকৃতিকভাবেও যথেষ্ট বৈচিত্র্যপূর্ণ। বলা হয়ে থাকে, ভারতবর্ষ ভ্রমণ
দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুর উটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছাড়াও বিখ্যাত চা এবং হাতে তৈরি চকলেটের জন্য। উটির দি টি ফ্যাক্টরিতে রয়েছে টি মিউজিয়াম। যা পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয়। প্রতিদিন গড়ে ৪ হাজার