দেশভাগের পর বাংলাদেশ থেকে বহু মানুষ চলে আসেন ভারতে। বাংলাদেশ হয়ে ওঠে পূর্ব পাকিস্তান। এটা ১৯৪৭-এর চিত্র। এরপর ১৯৭১ সাল। যখন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অত্যাচার চলছে বাংলাদেশের মানুষের ওপর। গ্রামের
বন-জঙ্গল, পাহাড়-পর্বত, গুহা, সমুদ্রসৈকত, জলপ্রপাত, হ্রদ, মন্দিরসহ আরও অনেক দর্শনীয় স্থানের জন্য ভারতের কর্ণাটক প্রদেশ বেশ জনপ্রিয়। এ অঞ্চলের মনোমুগ্ধকর প্রকৃতি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ভ্রমণপিপাসুদের গভীর মায়ায় আচ্ছন্ন করে রাখে।
প্রথমত, মেঘালয় সরকার চায় তাদের রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশ সীমান্তে অনেক ‘বর্ডার হাট’ গড়ে উঠুক—যেখানে সীমান্তের দুপাড়ের মানুষই তাদের নিজ নিজ মুদ্রায় নানা ধরনের জিনিসপত্র বেচাকেনা করতে পারবে। মেঘালয় ও বাংলাদেশের
ভারতের রাজস্থান মানেই এক ভিন্নস্বাদের ভ্রমণ। যেখানে মিলবে দূর্গের দর্শন, মিলবে মরুভূমি ও ঐতিহাসিক নিদর্শন। ভ্রমণ তালিকাতে থাকবে একাধিক জায়গা, যা অন্যান্য ভ্রমণের থেকে বহু অংশে আলাদা। রাজস্থান ভ্রমণের জন্য
হাতে একটু সময় পেলে অনেকেই পাশের দেশ ভারতে ঘুরতে যান। ভারতে গিয়ে কলকাতা শহরে ঢুঁ মারেন না, এমন মানুষ কমই আছে। তবে পুরো শহর ঘুরে দেখাও কষ্টকর। তার ওপর যদি
আমাদের পাশের বিশাল প্রতিবেশী দেশ ভারত। বুকে ধারণ করে আছে হাজার বছরের সভ্যতা এবং সংস্কৃতির ইতিহাস। বিশাল এই ভারতবর্ষ শুধুমাত্র ইতিহাস-ঐতিহ্যেই নয়, প্রাকৃতিকভাবেও যথেষ্ট বৈচিত্র্যপূর্ণ। বলা হয়ে থাকে, ভারতবর্ষ ভ্রমণ
দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুর উটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছাড়াও বিখ্যাত চা এবং হাতে তৈরি চকলেটের জন্য। উটির দি টি ফ্যাক্টরিতে রয়েছে টি মিউজিয়াম। যা পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয়। প্রতিদিন গড়ে ৪ হাজার
চারদিকে শুধু তুলোর মত সাদা আর সাদা যেন আকাশে ভেসে আছি।কাশ্মীরে শুধু মনে হবে যেন এক স্বপ্নপুরিতে এলাম।চারদিকে সাদার ভেলা আর পর্বত পাহাড়,সবুজের দেখা পাওয়া।কাশ্মীরকে বলা হয় পৃথিবীর ভূ-স্বর্গ যা
ভারতের সুইজারল্যান্ড আদতে কোনটি তা নিয়ে মতভেদ রয়েছে। তবে প্রত্যেক জায়গারই নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য ভ্রমণ পিপাসুরা বার বার ছুটে যায় এখানে। তবে ভারতের কোন
ভারতের বিখ্যাত সমুদ্রসৈকত ও দ্বীপপুঞ্জ সুপ্রিয় শ্রোতা, আপনারা শুনছেন চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান। এখন শুনবেন আপনাদের প্রিয় আসর, চলুন বেড়িয়ে আসি অনুষ্ঠান। আপনাদের সঙ্গে আছি আমি…. প্রিয় বন্ধুরা, আজকের