ভারতের এমন কিছু জায়গা রয়েছে, যেগুলো প্রাকৃতিকভাবে অপরূপ সুন্দর হলেও তার সান্নিধ্য পাওয়া সম্ভব নয়। চাইলেও সেখানে যেতে পারবেন না আপনি। আপনি কেন! কোন ভারতীয় নাগরিকও সেখানে ঘুরতে যাওয়ার অনুমতি
অনেকেই বছরের শুরু থেকে নানা জায়গায় যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন। যারা শীত পছন্দ করেন তারা ভ্রমণের জন্য যেতে পারেন প্রতিবেশী দেশ ভারতে। শীতের এ সময় ঘুরে আসতে বরফে আচ্ছাদিত সব স্থানে।
হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার
পাহাড়ি উপত্যকার চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে সর্পিল ভঙ্গিতে এগিয়ে যাচ্ছে ট্রেন। কখনো মেঘের ধোঁয়াশায় ঢাকা পড়ছে যাত্রাপথ। সেই ট্রেনের ভেতরে বসে মেঘ-পাহাড়ের মিতালী দেখতে দেখতে এগিয়ে যাচ্ছেন স্বপ্নিল ভ্রমণ গন্তব্যে। এ চিত্রকল্পটি
মিজোরাম এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করার আগেই হৃদপিন্ড কেঁপে উঠলে অবাক হবেন না। আপনার বিমান গাছে ক্র্যাশ করছে, না নিরাপদে ল্যান্ড করছে ঠাহর করা যায় না। আপনার দোষ নয়, ২৫০০ মিটারের লেংপুই
দার্জিলিং জমজমাট গল্পে প্রথমবার কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখে লালমোহনবাবুর মাথা খারাপ দশা। তোপশের ঘুম ভাঙিয়ে জানালার সামনে দাঁড় করিয়ে উচ্চকণ্ঠে লালমোহনবাবুর এথিনিয়াম ইন্সটিটিউটের শিক্ষক বৈকুন্ঠ মল্লিকের লেখা এই অদ্ভুতুড়ে কবিতাটা আবৃত্তি করলেন
ভূস্বর্গ খ্যাত কাশ্মীর। সেই কাশ্মীরে আছে ‘বাংলাদেশ’ নামে একটি গ্রাম। শুনে অবাক হলেও এটি সত্য। গ্রামটির চারদিকে পানি। পেছনে সুউচ্চ পর্বত মিলিয়ে অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। জানা যায়, বিখ্যাত উলার হ্রদের
হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার
চারদিকে শুধু তুলোর মত সাদা আর সাদা যেন আকাশে ভেসে আছি।কাশ্মীরে শুধু মনে হবে যেন এক স্বপ্নপুরিতে এলাম।চারদিকে সাদার ভেলা আর পর্বত পাহাড়,সবুজের দেখা পাওয়া।কাশ্মীরকে বলা হয় পৃথিবীর ভূ-স্বর্গ যা
অক্টোবর মাস থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত সময় মন্দিরটিতে ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত। দর্শনার্থীরা গঙ্গা নদীতে নৌকাযোগে ভ্রমণ করেন। শিবরাত্রী, দ্বীপান্বিতা তিথি ও মকর সংক্রান্তি অত্যন্ত জাঁকজমকভাবে পালন করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। সনাতন