বঙ্গোপসারের করমন্ডল উপকূলে অবস্থিত, ৩৬৮ বছরের পুরনো এই শহর, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও মন্দির স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত। চেন্নাইয়ের সংস্কৃতিতে, শহরটিতে বসবাসকারী বিবিধ জনগোষ্ঠীর প্রতিফলন ঘটেছে। শাস্ত্রীয় নৃত্যের জন্য এ শহর বিখ্যাত।
ভারতের রাজস্থান মানেই এক ভিন্নস্বাদের ভ্রমণ। যেখানে মিলবে দূর্গের দর্শন, মিলবে মরুভূমি ও ঐতিহাসিক নিদর্শন। ভ্রমণ তালিকাতে থাকবে একাধিক জায়গা, যা অন্যান্য ভ্রমণের থেকে বহু অংশে আলাদা। রাজস্থান ভ্রমণের জন্য
বেঙ্গালুরু ভারতের সিলিকন ভ্যালি নামে পরিচিত। ভারত ভ্রমণে গিয়ে অনেকেই ঘুরে আসেন এই সিলিকন ভ্যালি থেকে। বিগত কয়েক বছরে বাংলাদেশি পর্যটকদেরও আনাগোনা বেড়েছে সেখানে। জানলে অবাক হবেন, বেঙ্গালুরুতে পর্যটকদের জন্য
ভোররাত, রাত আর ভোরের মাঝখানের এই মুহুর্তটা খুবই সুন্দর। হলে থাকতে মাঝেমাঝে সারারাত জেগে থাকতাম। জেগে থাকতে থাকতে যখন ভোর হত, বাইরে তাকিয়ে থাকতাম। চোখের নিমিষে চারপাশ পরিষ্কার হয়ে যায়।
কাশ্মীর। মন ভালো করে দেওয়ার জন্য এই নামটাই যথেষ্ট। নীল রঙা আকাশ, সাদা মেঘ, বরফে ঢাকা বিশাল পর্বত শ্রেণি, সবুজ বনভূমি, নীলচে সবুজ রঙের হ্রদ, আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ- এই কয়েকটি
চেনা ছকের বাইরে বেরিয়ে অফবিট স্থানের সৌন্দর্য খুঁজে বের করার খিদে দিনে দিনে বেড়েই চলেছে পর্যটকদের। কর্মক্ষেত্রের চাপ কিংবা সংসারের চাপে হাঁপিয়ে ওঠা মন একটু মুক্ত বাতাসের খোঁজে অস্থির হয়ে
দ্বীপপুঞ্জটি দেখতে ছবির মতো। আচ্ছাদিত আদিম সৌন্দর্য, ফিরোজা-নীলাভ জল আর অদূষিত সমুদ্র সৈকত—সবমিলিয়ে লাক্ষাদ্বীপকে বলা হয় আরেক মালদ্বীপ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মালদ্বীপকেও ছাড়িয়েছে লাক্ষাদ্বীপ! আরব সাগরের এই দ্বীপটি মূলত
ছবির মতো সাজানো গোছানো ভারতের একটি প্রদেশ, যার নাম সিকিম। সিকিম সম্পর্কে যখনই জানতে পারি তখন থেকেই সিকিম যাবার স্বপ্ন দেখি। কিন্তু সিকিমে বাংলাদেশীদের প্রবেশাধিকার না থাকায় সিকিম যাওয়া আগে
একই শহরে প্রচুর মসজিদ, মন্দির আর গির্জা যে একসঙ্গে থাকতে পারে, তা চেন্নাই না এলে জানতাম না। আমি যখন চেন্নাইয়ের মাটিতে পা রেখেছি তখন সূর্য ডুবুডবু। আমাকে এয়ারপোর্ট থেকে নিতে
তুষারাবৃত পর্বতশৃঙ্গ, চিরহরিৎ বৃক্ষের সমারোহ, খরস্রোতা পাহাড়ি নদী, সুমিষ্ট আবহাওয়া সব মিলিয়ে কাশ্মীর স্বর্গীয় সুখানুভূতি সৃষ্টির করে। প্রকৃতির নানান রূপসজ্জা, রক্ষাকর্মী হিসেবে পার্বত্য অঞ্চলের অবস্থান এই সব কিছু ছাড়া কাশ্মীর