প্রতিবছর বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটকরা ভিড় করেন ভারতে। সেখানে এমন অনেক স্পট আছে যেখানকার সৌন্দর্য মুগ্ধ করে সবাইকে। চাইলে অনেক কম খরচেও সেসব স্থান থেকে ঘুরে আসতে পারেন। বর্তমানে
কলকাতা বা ভারতের বিভিন্ন জায়গায় এতবার গিয়েছি, কিন্তু দেশটির কোনো সমুদ্রসৈকতে যাইনি। তাই এবার পরিকল্পনা করেছিলাম যে দিঘায় যাব। পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার একটি সমুদ্রসৈকত দিঘা। এটি কলকাতা থেকে ১৮৭
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত সিকিম একটি ছোট পার্বত্য রাজ্য। আজকাল অনেক বাংলাদেশী পর্যটকই সেখানে ঘুরতে যান। সুউচ্চ পর্বতমালা, সাজানো গ্রাম, মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, হ্রদ এবং প্রাচীন বৌদ্ধ বিহারগুলির কারণে সিকিম পর্যটকদের
ভারতের রাজস্থান মানেই এক ভিন্নস্বাদের ভ্রমণ। যেখানে মিলবে দূর্গের দর্শন, মিলবে মরুভূমি ও ঐতিহাসিক নিদর্শন। ভ্রমণ তালিকাতে থাকবে একাধিক জায়গা, যা অন্যান্য ভ্রমণের থেকে বহু অংশে আলাদা। রাজস্থান ভ্রমণের জন্য
ঘোরাঘুরি করে সময় কাটাতে কার না ভালো লাগে। ব্যস্ততা থেকে ছুটি নিয়ে নিজের পছন্দ মতো কিছু দর্শনীয় স্থান ঘুরে আসতে সকলেরই ইচ্ছা করে। অসাধারণ সুন্দর কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে হাতের
হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার
মেঘলা আকাশ। তবে প্লেন থেকেই দেখা যাচ্ছিল দক্ষিণের শৈল শহরের কালো পাহাড়গুলো। প্লেন যখন কোয়েম্বাতুর রানওয়ে স্পর্শ করল তখন ভরদুপুর। কেরালার সীমানাঘেঁষা তামিলনাড়ু রাজ্যের একটি জেলা কোয়েম্বাতুর। এবার গন্তব্য নীলগিরি
মুম্বাইয়ে খুব বেশি ঐতিহাসিক মনুমেন্ট দেখা যায় না। কিন্তু শহরটি অনেক বৈচিত্র্যপূর্ণ। শহরটিতে সমুদ্রসৈকত থেকে শুরু করে পিকনিক স্পট পর্যন্ত অসংখ্য দর্শনীয় স্থান রয়েছে। ভারতের বন্দরনগরী হিসেবে পরিচিত শহরটির আকর্ষণীয়
নিজের আত্ম-বিশ্লেষণ করার জন্য যখন কোনো বিশেষণ খুঁজি তখন ‘সুযোগ সন্ধানী ‘ বিশেষণটা বেশি যৌক্তিক মনে হয়। নিজের ইচ্ছাগুলোকে অন্যের উপলক্ষের সাথে গেঁথে দেয়ায় আমি বেশ পারদর্শী। আর তাই স্ত্রীর
চারদিকে শুধু তুলোর মত সাদা আর সাদা যেন আকাশে ভেসে আছি।কাশ্মীরে শুধু মনে হবে যেন এক স্বপ্নপুরিতে এলাম।চারদিকে সাদার ভেলা আর পর্বত পাহাড়,সবুজের দেখা পাওয়া।কাশ্মীরকে বলা হয় পৃথিবীর ভূ-স্বর্গ যা