ইউরোপ এবং এশিয়া জুড়ে বিস্তৃত তুর্কির ইস্তাম্বুল শহর। অটোমান সম্রাজ্য থেকে শুরু করে অনেক ইতিহাস সমৃদ্ধ এই শহর। ঐতিহাসিক ল্যান্ডমার্ক, প্রাণবন্ত দৃশ্য এবং মনোরম রন্ধনশৈলীর জন্য বিখ্যাত ইস্তাম্বুল। এই শহরটি
ইস্তাম্বুলের দুপাশে দুটি সাগর। একটি কৃষ্ণসাগর ও অন্যটি মারমারা। এ দুটি সাগরকে যুক্ত করেছে বসফরাস প্রণালি। আবার বসফরাস প্রণালি ইস্তাম্বুলকে এশিয়া ও ইউরোপ মহাদেশকে আলাদা করেছে। একটি শহরের একাংশ এশিয়ায়
কোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না।
পর্তুগাল তার প্রতিবেশি স্পেনের চেয়ে শান্ত ও শান্তিপূর্ণ দেশ। পর্তুগালে থাকার জন্য পশ্চিম ইউরোপের অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় খরচ কম। হালকা জলবায়ু পরিস্থিতি, সুন্দর সৈকত, প্রাচীন স্থাপত্য, অস্বাভাবিক রন্ধনপ্রণালী –
নায়াগ্রা জলপ্রপাত, যা বিশ্বের অন্যতম সুন্দর ও আকর্ষণীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য হিসেবে পরিচিত, প্রতি বছর লাখো পর্যটককে আকর্ষণ করে। এটি কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে অবস্থিত একটি বিশাল জলপ্রপাত, যা পর্যটকদের মনোমুগ্ধকর
লাংকাইউতে স্কাই ব্রিজ আর স্কাই ক্যাবের তীব্র আকর্ষণে আমরা যখন পাহাড়ি রাস্তা বেয়ে গ্র্যাবের গাড়িতে ছুটে চলছিলাম, তখন রাস্তার পাশে আমাদের যেন স্বাগত জানাচ্ছিল দলে দলে বানর। তাদের দেখেই আমরা
আমাদের পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার দর্শন শুরুতেই হোঁচট খেলো। সেদিন ছিল মঙ্গলবার। সকালে গুগল ম্যাপ খুলে দেখতে চাইলাম টুইন টাওয়ার কোনো পথে যাব। কিন্তু মঙ্গলবার ওটা বন্ধ দেখাচ্ছে! মানে ভেতরে ঢোকা
বিশ্ব পরিব্রাজকদের শীর্ষ সারিতে নারীদের অবস্থান এখন আর নতুন কোনো ব্যাপার নয়। গহিন অরণ্য, আকাশচুম্বী পর্বতশৃঙ্গ, এমনকি সাগরের মাঝে জেগে থাকা প্রবাল দ্বীপেও নারীরা এখন সাবলীলভাবে বিচরণ করছেন। নারীদের ভ্রমণে
পৃথিবীতে যত দেশ আছে তার একেকটি একেক কারণে মানুষের নজরে থাকে। আরব আমিরাত থেকে শুরু করে আমেরিকা, কিংবা থ্যাইল্যান্ড একেক কারণে পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয়। সারা বছরই এসব দেশে পর্যটকরা আসেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও প্রধান আকর্ষণীয় রাজ্যের নাম দুবাই। বিলাসবহুল জীবনযাপন, চোখ ধাঁধানো রঙিন আলোকরশ্মি, আকাশচুম্বি অট্টালিকা, বিলাসবহুল হোটেল, কৃত্রিম দ্বীপপুঞ্জসহ নানা কারণে দুবাই ভ্রমণপ্রিয়দের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে।