চট্টগ্রাম জেলার দর্শনীয় স্থান সমুহ নিচে দেয়া হলো: ১ ফয়েজ লেক, শহর ২ পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত ৩ চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা ৪ হযরত বায়েজিদ বোস্তামী (রঃ) মাজার ৫ হযরত শাহ আমানত (রঃ)
শ্রাবণের অঝর ধারা শেষ হলে ভাদ্র এলেই কাটতে থাকে ভারি মেঘের অবগুণ্ঠন। ধীরে ধীরে পরিস্কার হতে থাকে আকাশ। শুভ্র মেঘের পালে মিশে যায় সাদা কাশের রূপ। ঋতু চক্রে রঙ বদলায়
কাশফুলের শুভ্রতা আর পেঁজা তুলার মতো মেঘ নিয়ে প্রকৃতিতে শরতের আবির্ভাব হয়েছে বেশ কিছুদিন আগেই। বাঙালি বরাবরই এই স্নিগ্ধ শরতের প্রেমে মুগ্ধ। আমাদের কবিতা, গল্প, উপন্যাসও সে কথা বলে। রাজধানীবাসী
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের পাহাড়ি এলাকায় খৈয়াছড়া, রূপসী, নাপিত্তাছড়া, সোনাইছড়ি, বোয়ালিয়া ও মহামায়া বুনো ঝরনা দেখতে আসেন দূরদূরান্তের পর্যটকরা। পাহাড়ের শরীর লেপ্টে টলমলে স্বচ্ছ পানির ধারা গড়িয়ে পড়ার দৃশ্য দেখতে গিয়ে প্রতি
বাংলাদেশের দক্ষিণ উপকূলীয় জেলা বরগুনা। সেখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, নদ-নদী ও সমুদ্রের বিশালত্ব বরাবরই পর্যটকদের মুগ্ধ করে। সেখানে আছে মনোমুগ্ধকর সমুদ্রসৈকত, পিকনিক স্পট, বনাঞ্চল ও ঐতিহাসিক স্থাপনা। বরগুনার পর্যটন সম্ভাবনা প্রতিনিয়ত
বাংলাদেশের পর্যটন খাত দিন দিন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিতি লাভ করছে। কক্সবাজারের সমুদ্রতট থেকে গভীর সুন্দরবন, উত্তরবঙ্গের সমতল ভূমি থেকে পার্বত্য অঞ্চল, দেশের প্রতিটি জায়গায় পাওয়া যাবে অনন্য অভিজ্ঞতা। এর বাইরে
সাতলা গ্রামের নামেই বিলের নাম, সাতলা বিল। তবে শাপলার রাজত্বের কারণে সেটি এখন শাপলা বিল নামেই বেশি পরিচিত। প্রাকৃতিকভাবেই শাপলা বিলের রঙিন হাসিতে উজ্জ্বল গ্রামটি। বছরের একটা সময়ে কয়েক একর
সেন্টমার্টিন দ্বীপের সৌন্দর্য ও মনোমুগ্ধকর পরিবেশ যা দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে। সেন্টমার্টিন দ্বীপ বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাংশে অবস্থিত একটি প্রবাল দ্বীপ। এটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং
সমুদ্রসৈকতের দৃশ্য সবাইকে মুগ্ধ করে। তাই তো ২-৩ দিনের ছুটি পেলে সবাই সমুদ্রে দেখতে যান! বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে কক্সবাজার বা পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত শীর্ষে অবস্থান করছে। তবে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের আনোয়ারার
নীল আকাশে ভেসে চলা সাদা মেঘের দল, মৃদু বাতাসে দোল খাওয়া কাশফুলের শুভ্রতা, আর সবুজে মোড়ানো পদ্মার তীর—এসব মিলিয়ে শরৎ যেন তার স্নিগ্ধ সৌন্দর্যে ভরিয়ে দিয়েছে প্রকৃতিকে। শহরের কোলাহল পেরিয়ে