বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। প্রতি বর্গকিলোমিটারে এখানে গড়ে প্রায় এক হাজার ২০০ মানুষ বসবাস করে। কিন্তু অদ্ভুতভাবে এরপরও আমাদের দেশে এমন কিছু স্থান রয়েছে যেখানে মানুষের বসতি খুবই কম,
শীতে কুয়াশার চাদরে ঢাকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবানে বেড়ানোর জন্য অনেকে ছুটে আসেন দূর পাহাড়ে। আর শীত মৌসুমই হলো পাহাড়-অরণ্যের জেলা বান্দরবানের দুর্গমাঞ্চলগুলোর দর্শনীয় স্থানগুলো ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। শুধু শীত
দেশের মধ্যেই আছে নিউজিল্যান্ড পাড়া। নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছেন! নামটা অপরিচিত বটে। অবাক করা বিষয় হলেও সত্যিই যে, বাংলাদেশের এক স্থানের নাম নিউজিল্যান্ড পাড়া। খাগড়াছড়ি থেকে দেড় কিলোমিটার দক্ষিণে পানখাইয়া পাড়ার
পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতে অবস্থিত কাপ্তাই হ্রদের জুরাছড়ির বিলে এখন শত শত সাদা শাপলা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত এই রাজ্যে প্রতিদিনই বেড়াতে আসা ভ্রমণপ্রেমী ও প্রকৃতিপ্রেমীদের সমাগম চোখে পড়ার মতো। কাপ্তাই হ্রদের কাছেই
সীমাবদ্ধতার মধ্যে ক্লান্তিবোধ নেমে আসে; তাই তো গৃহকোণে আবদ্ধ না থেকে ঘুরতে যেতে হবে। ভ্রমণ মানুষের মনের পরিধিকে বিস্তৃত করে। ভ্রমণ প্রসঙ্গে বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা বলেছেন, ভ্রমণ স্রষ্টার সৃষ্টি
হিংস্র ঢেউ আর ভয়ংকর জলরাশি এর নাম বঙ্গোপসাগর। যার সাথে মিশে আছে লক্ষ মানুষের জীবিকা আর জীবনের গল্প। বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্ব উপকূলে, বঙ্গোপসাগরের উত্তর পূর্ব কোণে, মেঘনা মোহনায় অবস্থিত অতি
পাহাড়ের পাদদেশ ছুঁয়ে ডাউকি নদী। স্বচ্ছ, শীতল, নীল জলরাশি নাড়া দেয় প্রকৃতিপ্রেমীদের। ডাউকি পাহাড়ের জলপ্রপাতে হিমালয়ের বরফের মতো ঠাণ্ডা ডাউকি নদীর পানি। নদীর বেলাভূমিতে বিছানো সাদা-কালো পাথর। পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি,
আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
এক পূর্ণিমা রাতে আমি বাড়ি থেকে কাউকে কিচ্ছু না বলে বের হয়ে গেলাম। এভাবে বের হওয়াটা আমার মত কারো জন্য মনে হয় খুব একটা সহজ কিছু না। সেই জন্মের পর
সেন্টমার্টিন দ্বীপে আমরা কেন যাই? সহজ উত্তর, বেড়াতে, দ্বীপটির সৌন্দর্য দেখতে। কিন্তু মজার বিষয় হলো, সেন্টমার্টিনের আসল সৌন্দর্যই হচ্ছে পানির নিচে। মূলত দ্বীপটি যে উপাদান দিয়ে গঠিত, সেই মূল উপাদান