বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী বরগুনা জেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে ঘিরে দেশের পর্যটন শিল্পের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যে সমৃদ্ধ এই অঞ্চলকে পর্যটকদের কাছে আরো আকর্ষণীয় করতে চলছে নানা সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ। খবর বাসসের।
মন ভালো রাখতে হলে প্রকৃতির বিকল্প নেই। জীবনকে উপভোগ করতে অনেকেই ভ্রমণপিপাসু হয়ে থাকেন। আমাদের দেশের সব থেকে বড় ফুলের বাগান যশোরের গদখালীতে ভ্রমণ করলে মনে হবে, সৃষ্টিকর্তা মনে হয়
আন্দু নদী এক সময় সিলেটের সুরমা নদীর শাখা ছিল। উৎস কানাইঘাট উপজেলার জয়পুরে। সেখান থেকে ছুটে হাওরে মিশেছে। উৎস মুখ ভরাট হয়ে যাওয়ায় বদ্ধ জলাশয়ে রূপ নেয় এক সময়ের খরস্রোতা
লেখাপড়া ও কর্মব্যস্ততা প্রত্যেকের জীবনকেই একঘেয়ে করে তোলে। শরীর ও মন যেন আর চলতে চায় না। তাই দুটোকেই সুস্থ রাখার জন্য চাই বিনোদন। বিশেষ করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে হারিয়ে যেতে
হালকা কুয়াশা, শীত শীত ভাব। এমন এক পরিবেশে সুন্দরবেন অনুষ্ঠিত হবে রাসমেলা। বঙ্গোপসাগরের বুকে কুঙ্গা এবং মরা পশুর নদীর মোহনায় জেগে ওঠা দুবলার চরে প্রায় দুইশ’ বছর ধরে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে
শীত আর বর্ষা, এ দুই সময়ে হাওরে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়ে যায় বহু গুণ। যান্ত্রিকতায় মোড়ানো শহুরে জীবনকে কিছু দিনের জন্য হলেও বিদায় জানিয়ে হারিয়ে যেতে ইচ্ছে হয় অজানায়। আর সেই
পর্যটকদের কাছে কুয়াকাটা ‘সাগরকন্যা’ হিসেবে পরিচিত। ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সৈকত বিশিষ্ট কুয়াকাটা বাংলাদেশের অন্যতম নৈসর্গিক সমুদ্র সৈকত। এটিই বাংলাদেশের একমাত্র সৈকত যেখান থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়। কুয়াকাটা
হাতিয়া দ্বীপ হচ্ছে বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগর এলাকার উত্তর দিকে অবস্থিত মেঘনা নদীর মোহনায় অবস্থিত একটি দ্বীপ। এই দ্বীপ নোয়াখালী জেলায় পড়েছে। এর আয়তন ৩৭১ কিলোমিটার। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দ্বীপ ভোলা ও
শীতে কুয়াশার চাদরে ঢাকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবানে বেড়ানোর জন্য অনেকে ছুটে আসেন দূর পাহাড়ে। আর শীত মৌসুমই হলো পাহাড়-অরণ্যের জেলা বান্দরবানের দুর্গমাঞ্চলগুলোর দর্শনীয় স্থানগুলো ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। শুধু শীত
পাহাড়ের পাদদেশ ছুঁয়ে ডাউকি নদী। স্বচ্ছ, শীতল, নীল জলরাশি নাড়া দেয় প্রকৃতিপ্রেমীদের। ডাউকি পাহাড়ের জলপ্রপাতে হিমালয়ের বরফের মতো ঠাণ্ডা ডাউকি নদীর পানি। নদীর বেলাভূমিতে বিছানো সাদা-কালো পাথর। পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি,