হিংস্র ঢেউ আর ভয়ংকর জলরাশি এর নাম বঙ্গোপসাগর। যার সাথে মিশে আছে লক্ষ মানুষের জীবিকা আর জীবনের গল্প। বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্ব উপকূলে, বঙ্গোপসাগরের উত্তর পূর্ব কোণে, মেঘনা মোহনায় অবস্থিত অতি
পাহাড়ের পাদদেশ ছুঁয়ে ডাউকি নদী। স্বচ্ছ, শীতল, নীল জলরাশি নাড়া দেয় প্রকৃতিপ্রেমীদের। ডাউকি পাহাড়ের জলপ্রপাতে হিমালয়ের বরফের মতো ঠাণ্ডা ডাউকি নদীর পানি। নদীর বেলাভূমিতে বিছানো সাদা-কালো পাথর। পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি,
আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
এক পূর্ণিমা রাতে আমি বাড়ি থেকে কাউকে কিচ্ছু না বলে বের হয়ে গেলাম। এভাবে বের হওয়াটা আমার মত কারো জন্য মনে হয় খুব একটা সহজ কিছু না। সেই জন্মের পর
সেন্টমার্টিন দ্বীপে আমরা কেন যাই? সহজ উত্তর, বেড়াতে, দ্বীপটির সৌন্দর্য দেখতে। কিন্তু মজার বিষয় হলো, সেন্টমার্টিনের আসল সৌন্দর্যই হচ্ছে পানির নিচে। মূলত দ্বীপটি যে উপাদান দিয়ে গঠিত, সেই মূল উপাদান
ঢাকার অদুরে সাভারে ধলেশ্বরী ও বংশী নদীর পাড়ে গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি পর্যটন কেন্দ্র। শীতে মনোরম পরিবেশে ছুটির দিনগুলিতে ঢাকার আসপাশের এসব স্পটে বেড়েছে পর্যটক। সেবা-মান ভালো বলেই জানিয়েছেন বেড়াতে
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তম ইউনিয়নে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে অবস্থিত একটি গ্রামের নাম বিছানাকান্দি। বাগান এবং পাহাড়ের নজরকাড়া সৌন্দর্যের মাঝে অবস্থিত প্রকৃতির এই অপরূপ লীলাভূমির উভয় প্রান্ত থেকে খাসি পাহাড় এসে যুক্ত
নদীমাতৃক বাংলাদেশে বর্ষা সবার প্রিয় ঋতু। রিমঝিম বৃষ্টিতে বাংলার সবুজ প্রকৃতি যেনো যৌবন ফিরে পায়। বিশেষ করে এ সময় পানিতে টইটম্বুর হয়ে ওঠা খাল বিল হাওড় বাওর ভরে যায় জাতীয়
বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের মাঝে অসংখ্য প্রবাল রাশি মিলে মিশে একাকার হয়ে তৈরি করেছে দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্ট মার্টিন। টেকনাফ থেকে নাফ নদী পেরিয়ে জাহাজ যখনি সমুদ্রে প্রবেশ করবে আপনি
জাফলং বাংলাদেশের উত্তরপূর্ব অঞ্চলের সিলেট বিভাগের একটি হিল স্টেশন। এখানে পাহাড় আর নদীর অপূর্ব সম্মিলন বলে এই এলাকা একটি অন্যতম পর্যটনস্থল হিসেবে পরিচিত। প্রকৃতি কন্যা নামেও এর রয়েছে আলাদা পরিচিতি।