বাংলাদেশের দক্ষিণ উপকূলীয় জেলা বরগুনা। সেখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, নদ-নদী ও সমুদ্রের বিশালত্ব বরাবরই পর্যটকদের মুগ্ধ করে। সেখানে আছে মনোমুগ্ধকর সমুদ্রসৈকত, পিকনিক স্পট, বনাঞ্চল ও ঐতিহাসিক স্থাপনা। বরগুনার পর্যটন সম্ভাবনা প্রতিনিয়ত
বাংলাদেশের পর্যটন খাত দিন দিন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিতি লাভ করছে। কক্সবাজারের সমুদ্রতট থেকে গভীর সুন্দরবন, উত্তরবঙ্গের সমতল ভূমি থেকে পার্বত্য অঞ্চল, দেশের প্রতিটি জায়গায় পাওয়া যাবে অনন্য অভিজ্ঞতা। এর বাইরে
সাতলা গ্রামের নামেই বিলের নাম, সাতলা বিল। তবে শাপলার রাজত্বের কারণে সেটি এখন শাপলা বিল নামেই বেশি পরিচিত। প্রাকৃতিকভাবেই শাপলা বিলের রঙিন হাসিতে উজ্জ্বল গ্রামটি। বছরের একটা সময়ে কয়েক একর
সেন্টমার্টিন দ্বীপের সৌন্দর্য ও মনোমুগ্ধকর পরিবেশ যা দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে। সেন্টমার্টিন দ্বীপ বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাংশে অবস্থিত একটি প্রবাল দ্বীপ। এটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং
সমুদ্রসৈকতের দৃশ্য সবাইকে মুগ্ধ করে। তাই তো ২-৩ দিনের ছুটি পেলে সবাই সমুদ্রে দেখতে যান! বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে কক্সবাজার বা পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত শীর্ষে অবস্থান করছে। তবে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের আনোয়ারার
নীল আকাশে ভেসে চলা সাদা মেঘের দল, মৃদু বাতাসে দোল খাওয়া কাশফুলের শুভ্রতা, আর সবুজে মোড়ানো পদ্মার তীর—এসব মিলিয়ে শরৎ যেন তার স্নিগ্ধ সৌন্দর্যে ভরিয়ে দিয়েছে প্রকৃতিকে। শহরের কোলাহল পেরিয়ে
বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী বরগুনা জেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে ঘিরে দেশের পর্যটন শিল্পের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যে সমৃদ্ধ এই অঞ্চলকে পর্যটকদের কাছে আরো আকর্ষণীয় করতে চলছে নানা সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ। খবর বাসসের।
দীর্ঘ রাজনৈতিক অস্থিরতা আর প্রাকৃতিক দুর্যোগ শেষে খানিকটা স্বস্তির সন্ধানে ভ্রমণপিয়াসুরা ছুটছেন নতুন বা পুরোনো গন্তব্যে। বাংলাদেশের পর্যটকদের প্রথম পছন্দই বলা চলে কক্সবাজার। বলা যায়, এখনই সময় কক্সবাজার ভ্রমণের। কারণ,
রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট সিলেটের গোয়াইনঘাটের ফতেহপুর ইউনিয়নে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি মিঠাপানির জলাবন। একসময় বাংলাদেশের একমাত্র জলাবন হিসেবে মনে করা হতো রাতারগুলকে। পৃথিবীতে মিঠাপানির যে ২২টি মাত্র জলাবন আছে, “রাতারগুল জলাবন”
রোমাঞ্চপ্রিয় মানুষের আকর্ষণের আরেক নাম স্কুবা ডাইভিং। এত দিন এর জন্য বিদেশে যেতে হতো। নিতে হতো প্রশিক্ষণ। তবে এখন আর বিদেশে নয়, দেশেই আছে স্কুবা ডাইভিংয়ের সুযোগ। পাশাপাশি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও