স্থানীয় জনগণের কাছে এটি ‘সাগর কন্যা দ্বীপ’ নামেই বেশি পরিচিত। সাধারণত নভেম্বর থেকে মার্চ এই সময়টি বেড়ানোর জন্য বেশি উপযোগী। বছরের অন্যান্য সময়ে জোয়ার বেশি থাকায় সমুদ্রপথে যাতায়াত করা থেকে
বিশ্বের এক অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ দেশ হলো বাংলাদেশ। যার প্রতি বর্গকিলোমিটারে গড়ে বাস করে প্রায় এক হাজার ২০০ মানুষ। এরপরও আমাদের দেশে এমন কিছু স্থান আছে যেখানে মানুষের বসতি খুবই কম।
পশ্চিমের আকাশে সূর্য যখন হেলে পড়ে, তখন লাল আভা ছড়িয়ে পড়ে পদ্মার বুকজুড়ে। সোনালি কিরণে চিকচিক করে ঢেউখেলা জল। এরপর ধীরে ধীরে দিগন্তে মিশে যায় লাল সূর্য। মোহনীয় এমন দৃশ্য
পারমাণবিক বিদ্যুত্ প্রকল্পের ছোঁয়ায় বদলে গেছে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রাম রূপপুর। সাত বছর আগে সন্ধ্যা হলেই যেখানে নেমে আসত গভীর রাতের নিস্তব্ধতা, সে এলাকা এখন দিনরাত কর্মচঞ্চল। প্রায় ৫
শীত আসলেই ভ্রমণ পিপাসুরা খুঁজতে থাকে ভ্রমণের জায়গা। বন্ধুরা মিলে ঠিক করে সেই গন্তব্যে’র স্থানটি। আর ভাল দিনক্ষণ দেখে পাড়ি দেয় তারা। প্রতিবছর এই মৌসুমে দেশের নাম করা পর্যটন স্পটগুলো
ফুলের প্রতি মানুষের আকর্ষণ ও ভালোবাসা চিরন্তন। তাই আপনি চাইলে ঘুরে আসতে পারেন বাংলাদেশের মধ্যে এক টুকরো ফুলের রাজ্য গদখালী থেকে। সকালে ফুলের পাইকারি বাজার ঘুরে দেখতে পারেন। যশোর জেলার
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি পার হতেই শুরু হয়েছে আঁকাবাঁকা ও উঁচুনিচু রাস্তা। বুঝতে বাকি নেই, পার্বত্যাঞ্চলে ঢুকে পড়েছি। গুইমারা অঞ্চল। মানিকছড়ি উপজেলা। চট্টগ্রাম থেকে যেতে খাগড়াছড়ির প্রবেশদ্বার। পুরো জেলা তো পর্বত! শৈল
কামলার চর, বল্লার চর, চর ওসমান ও চর মুরি নামের চারটি দ্বীপ ও কয়েকটি চরের সমন্বয়ে গঠিত নিঝুম দ্বীপ। এই দ্বীপের আয়তম প্রায় ১৪ হাজার ৫০ একর। বর্ষাকালে জায়গাটি ধারণ
কক্সবাজার বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি শহর, মৎস্য বন্দর এবং পানির পর্যটন কেন্দ্র। এটি চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলার সদর দপ্তর। কক্সবাজার নৈসর্গিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। এখানে রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র
হালকা কুয়াশা, শীত শীত ভাব। এমন এক পরিবেশে সুন্দরবেন অনুষ্ঠিত হবে রাসমেলা। বঙ্গোপসাগরের বুকে কুঙ্গা এবং মরা পশুর নদীর মোহনায় জেগে ওঠা দুবলার চরে প্রায় দুইশ’ বছর ধরে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে