বান্দরবান জেলা সদর থেকে প্রায় ৫২ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বান্দরবান-থানছি সড়কে পাহাড় চূড়ায় নীলগিরি পর্যটন কেন্দ অবস্থিত। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় দুই হাজার ২০০ ফুট উচ্চতায় এই পর্যটন কেন্দ্রটি অবস্থিত। এই
দিগন্তজুড়ে স্বচ্ছ জলরাশি। দুচোখের দৃষ্টিজুড়ে জল আর জল। তাতে খেলা করছে ছোট-বড় ঢেউ। সেই ঢেউ ভেঙে ছুটে চলেছে নৌকা। নৌকাগুলো এই বিল থেকে ওই বিল পাড়ি দিয়ে ফিরছে বিভিন্ন গ্রাম
নগরজীবনের ব্যস্ততার মাঝে মন চায় একটু স্বস্তির নিশ্বাস নিতে। তাই তো আপনার একঘেয়েমি ব্যস্ত জীবনের ক্লান্তি দূর করতে আপনি ঘুরে আসতে পারেন বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারেজ থেকে। অতি সহজেই
সাগরের গর্জন শুনতে চান? সমুদ্রের ধারে লোনা পানিতে পা ভিজাতে ইচ্ছে করছে? পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বা বন্ধুদের সঙ্গে অলস সময় কাটানোর জন্য অথবা নিজের কাছে একলা হতে দুই দিনের ছুটি
সেন্টমার্টিন দ্বীপে আমরা কেন যাই? সহজ উত্তর, বেড়াতে, দ্বীপটির সৌন্দর্য দেখতে। কিন্তু মজার বিষয় হলো, সেন্টমার্টিনের আসল সৌন্দর্যই হচ্ছে পানির নিচে। মূলত দ্বীপটি যে উপাদান দিয়ে গঠিত, সেই মূল উপাদান
সাজেক উপত্যকা বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত সাজেক ইউনিয়নের একটি বিখ্যাত পর্যটন স্থল। রাঙ্গামাটির একেবারে উত্তরে অবস্থিত এই সাজেক ভ্যালিতে রয়েছে দুটি পাড়া-রুইলুই এবং কংলাক। ১৮৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুইপাড়া ১,৭২০
দেশের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় মৌলভীবাজার জেলার পাহাড়ি উপজেলা শ্রীমঙ্গল। এটি মূলত হাওর, চা-বাগান আর উঁচু-নিচু টিলাবেষ্টিত। নানা জংলী জীব-জন্তুর বিচরণ, পাহাড়ি ছড়ায় অবিরাম পানি প্রবাহ, পাখির অভয়ারণ্য এ উপজেলাকে করেছে আরো
পার্বত্য চট্টগ্রামের আকাশ বরাবরের মতোই মনোমুগ্ধকর। একগুচ্ছ শুভ্র মেঘের ভেলা যেন দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি করে নীল আকাশের সৌন্দর্য। নীল আকাশের বুকে গুচ্ছাকারে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা মেঘগুলোর ফাঁক দিয়ে ছড়িয়ে পড়া সূর্যরশ্মি
নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের একটি ছোট্ট দ্বীপ। এটি নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার অন্তর্গত। ২০০১ সালের ৮ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার পুরো দ্বীপটিকে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করে। নিঝুম দ্বীপের পূর্ব নাম ছিলো
অনেকের কাছেই গোধূলি বেলায় স্নিগ্ধতার পরশ পাওয়ার শ্রেষ্ঠ জায়গা সমুদ্র সৈকত। কারও কাছে সৈকত মানেই রোদ চশমা পরে সূর্যস্নান করা, সঙ্গে কোমল পানীয়। কেউবা পছন্দ করেন বন্ধুদের নিয়ে সৈকতে ফুটবল