আন্দু নদী এক সময় সিলেটের সুরমা নদীর শাখা ছিল। উৎস কানাইঘাট উপজেলার জয়পুরে। সেখান থেকে ছুটে হাওরে মিশেছে। উৎস মুখ ভরাট হয়ে যাওয়ায় বদ্ধ জলাশয়ে রূপ নেয় এক সময়ের খরস্রোতা
উঁচু-নিচু সবুজ পাহাড়ের সারি। মধ্য শরতেও এই পাহাড়ে হঠাৎ হঠাৎ বৃষ্টি নামে একেবারে বর্ষার মতো। ফলে বান্দরবানের পাহাড়ি গাছগুলোর পাতা ঘন সবুজ ও সতেজ। আর কিছু না হোক, এই সবুজ
একপাশে সমুদ্রের গর্জন ও অন্যপাশে সবুজে মোড়ানো উঁচু পাহাড় থেকে দিচ্ছে সবুজের হাতছানি। এমন নৈসর্গিক সৌন্দর্যের বুক চিড়ে চলে গেছে মেরিন ড্রাইভ সড়ক। এমনই অবারিত সুন্দরের মাঝখান দিয়ে পর্যটকদের নিয়ে
ঢাকার সদরঘাট থেকে বিকেল সাড়ে ৫টায় ছেড়ে আসা ফারহান-৫ লঞ্চটি ভোলার ইলিশা বিশ্বরোডের মাথা লঞ্চঘাটে থামে রাত সাড়ে ১২টায়। ঘাটে মনপুরা-হাতিয়ার যাত্রীরা দলে দলে ভাগ হয়ে আছে। শীতে জবুথবু অবস্থা।
গ্রাম শব্দটা শোনার সঙ্গে সঙ্গে চোখের সামেন ভেসে উঠে দীগন্তজোড়া সবুজ ধানক্ষেত, মেঠো পথ, বাঁধানো পুকুর ঘাট আর বাতাসে সোঁদা মাটির গন্ধ। কিন্তু বাংলাদেশের সব গ্রামই তেমন নয়। এমন কিছু
সবুজ শ্যামলের দেশ বাংলাদেশ। এ দেশে রয়েছে কত কত সৌন্দর্যের প্রতীক পাহাড় পর্বত, ঝর্ণা আরও কত কিছুই। বিদেশি পর্যটকদের মন কাড়ছে বাংলাদেশের এসব জায়গায়। শুধু পাহাড় পর্বতেই পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে
একবার ঢাকায় বন্ধুরা মিলে আড্ডা দিচ্ছিলাম। কালো ধোঁয়ার যান্ত্রিক জীবনের কোলাহল ছেড়ে কোথাও গিয়ে নির্মল বাতাসে বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে সবাই ছটফট করছিলাম। এমনিতেই আমরা ঘুরবাজ মানুষ, একটু ফুসরত পেলেই
শীত আসছে। আর এই শীতে প্রকৃতির রুপের পরিবর্তনের সাথে সাথে জাফলং এর রূপের ও পরিবর্তন হয়। শীতকাল, তাই ডাউকি অগভীর, মৃদু শান্ত। অথচ বর্ষা আসলেই এর রূপ পালটে যায়। আসছে
নতুন রূপে সেজেছে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত এলাকা। আউটার রিং রোড প্রকল্পের আওতায় পতেঙ্গা সৈকতের পাঁচ কিলোমটার এলাকা জুড়ে চলছে সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ। এতে এলাকাটিতে বেড়েছে দর্শনার্থীর ঢল। পর্যায়ক্রমে এ সৈকতটিকে
লেখাপড়া ও কর্মব্যস্ততা প্রত্যেকের জীবনকেই একঘেয়ে করে তোলে। শরীর ও মন যেন আর চলতে চায় না। তাই দুটোকেই সুস্থ রাখার জন্য চাই বিনোদন। বিশেষ করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে হারিয়ে যেতে