‘ছোট বড় অসংখ্য পাহাড়। সবুজের অরণ্যে মেঘের হাতছানি। পাহাড়ের বুক চিরে আঁকাবাকা পিচঢালা পথ, সেই পথের বাঁকে বাঁকে আদিবাসীদের বাড়ি কখনো কখনো উঁকি দিয়ে উঠছে। পাহাড়ের টিলা থেকে হাতছানি দিয়ে
কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখেছিলেন, ‘জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে? চিরস্থির কবে নীড়, হায়রে জীবন-নদে?’ প্রকৃতির নিয়ম মেনে মানুষের মৃত্যু অবধারিত। কিন্তু এমনও কি কোনো মৃত্যু আছে যা
তাই এ জন্য এই কূপের নামকরণ করা হয়েছিল। কিন্তু টেকনাফ থানার ভেতরে লেখা ইতিহাস পড়ে আমরা নতুন কিছু জানতে পারি, যা নিয়ে অনেকের দ্বিমত আছে। ঐতিহাসিক কারণে এটি আজ দর্শনীয়
মন ভালো রাখতে হলে প্রকৃতির বিকল্প নেই। জীবনকে উপভোগ করতে অনেকেই ভ্রমণপিপাসু হয়ে থাকেন। আমাদের দেশের সব থেকে বড় ফুলের বাগান যশোরের গদখালীতে ভ্রমণ করলে মনে হবে, সৃষ্টিকর্তা মনে হয়
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার জয়াগ ইউনিয়নের সাতরা গ্রামে শত বছর ধরে বিচরণ করছে রহস্যে ঘেরা হাজার হাজার পাখি। নানা প্রজাতির পাখিদের কিচিরমিচির শব্দে মুখর আশপাশের এলাকা। পাখিদের ওড়াউড়ি কিচিরমিচির আওয়াজ মুগ্ধ
গ্রাম শব্দটা শোনার সঙ্গে সঙ্গে চোখের সামেন ভেসে উঠে দীগন্তজোড়া সবুজ ধানক্ষেত, মেঠো পথ, বাঁধানো পুকুর ঘাট আর বাতাসে সোঁদা মাটির গন্ধ। কিন্তু বাংলাদেশের সব গ্রামই তেমন নয়। এমন কিছু
এই শীতে প্রকৃতির রুপের পরিবর্তনের সাথে সাথে জাফলং এর রূপের ও পরিবর্তন হয়। শীতকাল, তাই ডাউকি অগভীর, মৃদু শান্ত। অথচ বর্ষা আসলেই এর রূপ পালটে যায়। আসছে শীতে ঘুরে আসতে
চলেই এলো ডিসেম্বর মাস! আর মাত্র একমাস বাকি। উত্তরে এখনই শীত পড়তে শুরু করেছে। আর তাই পরিযায়ী পাখির মতো সবাই ছুটতে শুরু করেছে দক্ষিণে। আমরাও যে তার ব্যাতিক্রম নই। তাই
রোমাঞ্চপ্রিয় মানুষের আকর্ষণের আরেক নাম স্কুবা ডাইভিং। এত দিন এর জন্য বিদেশে যেতে হতো। নিতে হতো প্রশিক্ষণ। তবে এখন আর বিদেশে নয়, দেশেই আছে স্কুবা ডাইভিংয়ের সুযোগ। পাশাপাশি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও
ভ্রমণের প্রসঙ্গ এলেই পর্যটকদের পছন্দের তালিকায় প্রথম সারিতে থাকে পাহাড় ও সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল। কিন্তু রূপ বৈচিত্র্যের বুননে আঁকা বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি জেলায় রয়েছে পর্যটকদের মনের খোরাক জোগানোর ইতিহাস-ঐতিহ্যসহ নানান