বাংলাদেশের অনেকেই দেশে ও দেশের বাইরে বেড়াতে যান। বিশ্ব পর্যটন দিবসে আপনাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল বাংলাদেশের কোন জায়গাগুলো আপনার কাছে আকর্ষণীয় মনে হয়। অনেকে খাগড়াছড়ি, সাজেক, বান্দরবান, রাতারগুল, সিলেটের
গ্রাম শব্দটা শোনার সঙ্গে সঙ্গে চোখের সামেন ভেসে উঠে দীগন্তজোড়া সবুজ ধানক্ষেত, মেঠো পথ, বাঁধানো পুকুর ঘাট আর বাতাসে সোঁদা মাটির গন্ধ। কিন্তু বাংলাদেশের সব গ্রামই তেমন নয়। এমন কিছু
দিগন্ত বিস্তৃত সবুজের সমারোহ। মাঝখানে নীল রঙের জল। একপাশে মেঘালয়ের পাহাড়, তার চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পাথর। প্রকৃতির এক অপূর্ব নিদর্শন। দেশের মধ্যেই যেন টুকরো কাশ্মীর। স্বর্গীয় সৌন্দর্য আর মনোরোম
‘ছোট বড় অসংখ্য পাহাড়। সবুজের অরণ্যে মেঘের হাতছানি। পাহাড়ের বুক চিরে আঁকাবাকা পিচঢালা পথ, সেই পথের বাঁকে বাঁকে আদিবাসীদের বাড়ি কখনো কখনো উঁকি দিয়ে উঠছে। পাহাড়ের টিলা থেকে হাতছানি দিয়ে
রায় মঙ্গল, মালঞ্চ, আড়পাঙ্গাসিয়া, মামুদ, বেতনা ইত্যাদি অসম্ভব সুন্দর নামের নদ-নদী যে বনের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে, সেটি সুন্দর না হয়ে পারে! বিশাল এই বনের গাছপালা, জীবজন্তু— সবই সুন্দর বলেই
আঁকাবাঁকা সড়কের দুই পাশে প্রকৃতিকে জড়িয়ে নীরবে দাঁড়িয়ে আছে উঁচু-নিচু পাহাড়। এমন নৈসর্গিক জায়গাটির নাম রাঙামাটি-কাপ্তাই-আসামবস্তি সড়ক। এখানে পর্যটকদের জন্য তৈরি করা হয়েছে ‘ভিউ পয়েন্ট নীলাম্বরী’ পর্যটন স্পট। এটি এখন
আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
সাজেক ইউনিয়ন (ইংরেজি: Sajek Union), বাঘাইছড়ি উপজিলার রাঙামাটি জিলায়। আয়তন: ৪৩,৭৭৬ একর (বর্গ কিলোমিটার)।সাজেক ইউনিয়নর সাক্ষরতার হার-২১.৫%। বাঘাইছড়ি উপজেলার সবচেয়ে বড় ও দূর্গম ইউনিয়ন সাজেক। উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৮০
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের একেক চা-বাগানের সৌন্দর্য একেক রকম। নয়নাভিরাম সেই সৌন্দর্যের টানে বছরজুড়েই পর্যটকদের আনাগোনা লেগে থাকে এই চায়ের রাজধানীতে। সম্প্রতি শ্রীমঙ্গলে পর্যটনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে এম আর খান চা-বাগানের
আন্দু নদী এক সময় সিলেটের সুরমা নদীর শাখা ছিল। উৎস কানাইঘাট উপজেলার জয়পুরে। সেখান থেকে ছুটে হাওরে মিশেছে। উৎস মুখ ভরাট হয়ে যাওয়ায় বদ্ধ জলাশয়ে রূপ নেয় এক সময়ের খরস্রোতা