কক্সবাজার গিয়ে সোনাদিয়া দ্বীপে ঢুঁ মেরে আসতে পারেন। কক্সবাজার জেলার মহেশখালি উপজেলার প্রায় ৯ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের অপরূপ এক দ্বীপ হলো সোনাদিয়া। কক্সবাজার জেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে
বাতাসে শীতের হিম হিম স্পর্শ। টলটলে মুক্ত বিন্দুর মতো শিশির জমতে শুরু করেছে ঘাসের ডগায়। কুয়াশার আঁচল সরিয়ে শিশিরবিন্দু দ্যুতি ছড়াতে শুরু করেছে ভোরের নরম রোদে। প্রকৃতি বলছে আসছে শীত।
মন ভালো রাখতে হলে প্রকৃতির বিকল্প নেই। জীবনকে উপভোগ করতে অনেকেই ভ্রমণপিপাসু হয়ে থাকেন। আমাদের দেশের সব থেকে বড় ফুলের বাগান যশোরের গদখালীতে ভ্রমণ করলে মনে হবে, সৃষ্টিকর্তা মনে হয়
বলতে দ্বিধা নেই, জন্মভূমি না-ঘুরে বিদেশে ঘুরে বেড়ানো মোটেই ঠিক হয়নি। সেই যে লোকে বলে- ‘পরের বাড়ির পিঠা গালে লাগে মিঠা’ বা ‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ঘর হতে শুধু
লতাপাতা-গুল্মে ভরা বিলের পানিতে ফুটে আছে হাজার হাজার লাল শাপলা। তার মধ্যে নৌকায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন আপনি। আপনার পাশ দিয়ে হুঁশ উড়ে গেল একটা বালিহাঁস। কিংবা ভুস করে ভেসে উঠল একটা
এখানকার সুবিশাল ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলে মাথা উচুঁ করে দাঁড়িয়ে আছে নানা প্রজাতির বৃক্ষরাজি। নীল জলরাশির সমুদ্র সৈকত, মায়া হরিণের সৌন্দর্য, ঝাঁকে-ঝাঁকে পাখিদের উড়ে বেড়ানো, নদীর বুকে জেলেদের মাছধরা দৃশ্য যে কারো
এক পূর্ণিমা রাতে আমি বাড়ি থেকে কাউকে কিচ্ছু না বলে বের হয়ে গেলাম। এভাবে বের হওয়াটা আমার মত কারো জন্য মনে হয় খুব একটা সহজ কিছু না। সেই জন্মের পর
সবুজ শ্যামলের দেশ বাংলাদেশ। এ দেশে রয়েছে কত কত সৌন্দর্যের প্রতীক পাহাড় পর্বত, ঝর্ণা আরও কত কিছুই। বিদেশি পর্যটকদের মন কাড়ছে বাংলাদেশের এসব জায়গায়। শুধু পাহাড় পর্বতেই পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে
পাহাড়ের পাদদেশ ছুঁয়ে ডাউকি নদী। স্বচ্ছ, শীতল, নীল জলরাশি নাড়া দেয় প্রকৃতিপ্রেমীদের। ডাউকি পাহাড়ের জলপ্রপাতে হিমালয়ের বরফের মতো ঠাণ্ডা ডাউকি নদীর পানি। নদীর বেলাভূমিতে বিছানো সাদা-কালো পাথর। পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি,
বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী বরগুনা জেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে ঘিরে দেশের পর্যটন শিল্পের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যে সমৃদ্ধ এই অঞ্চলকে পর্যটকদের কাছে আরো আকর্ষণীয় করতে চলছে নানা সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ। খবর বাসসের।