বিভাগীয় শহর রাজশাহী। ছোট্ট এ শহরের জনজীবন এখন অনেকাংশেই পদ্মাকে ঘিরে। বছরের প্রতিটি ঋতুতেই এ নদী ঘিরে রয়েছে মানুষের আনাগোনা। গ্রীষ্মের তপ্ত রোদে নদী যতটা না শুকিয়ে যায় তার চেয়ে
বাংলাদেশ রূপবৈচিত্রে অনন্য একটি দেশ। এ দেশে রয়েছে সমুদ্র, পাহাড়, নদী, নিদর্শন এবং স্থাপনাসহ আকর্ষণীয় অনেক স্থান। এসব স্থান পর্যটকদের মুহূর্তেই আকৃষ্ট করে। ভ্রমণে যাওয়ার আগে এসব স্থান সম্পর্কে একটু
গ্রামের নাম সাদুল্লাপুর, যার পরিচয় গোলাপগ্রাম।পুরো গ্রামই যেন গোলাপের বাগান। গ্রামে ছড়িয়ে পড়ছে গোলাপের সৌরভ। গ্রামের উঁচু-নিচু রাস্তার দুধার লাল রঙের চাদরে ঢাকা। লাল, হলুদ ও সাদা রঙের গোলাপের সৌন্দর্য
সাজেক বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন। এটি রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় অবস্থিত। এর আয়তন ৭০২ বর্গমাইল। সাজেক রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত হলেও যাতায়াতের সুবিধার কারণে পর্যটকরা খাগড়াছড়ি জেলা দিয়েই সাজেকে আসা যাওয়া
পাহাড়ের পাদদেশ ছুঁয়ে ডাউকি নদী। স্বচ্ছ, শীতল, নীল জলরাশি নাড়া দেয় প্রকৃতিপ্রেমীদের। ডাউকি পাহাড়ের জলপ্রপাতে হিমালয়ের বরফের মতো ঠাণ্ডা ডাউকি নদীর পানি। নদীর বেলাভূমিতে বিছানো সাদা-কালো পাথর। পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি,
আন্দু নদী এক সময় সিলেটের সুরমা নদীর শাখা ছিল। উৎস কানাইঘাট উপজেলার জয়পুরে। সেখান থেকে ছুটে হাওরে মিশেছে। উৎস মুখ ভরাট হয়ে যাওয়ায় বদ্ধ জলাশয়ে রূপ নেয় এক সময়ের খরস্রোতা
উঁচু-নিচু সবুজ পাহাড়ের সারি। মধ্য শরতেও এই পাহাড়ে হঠাৎ হঠাৎ বৃষ্টি নামে একেবারে বর্ষার মতো। ফলে বান্দরবানের পাহাড়ি গাছগুলোর পাতা ঘন সবুজ ও সতেজ। আর কিছু না হোক, এই সবুজ
একপাশে সমুদ্রের গর্জন ও অন্যপাশে সবুজে মোড়ানো উঁচু পাহাড় থেকে দিচ্ছে সবুজের হাতছানি। এমন নৈসর্গিক সৌন্দর্যের বুক চিড়ে চলে গেছে মেরিন ড্রাইভ সড়ক। এমনই অবারিত সুন্দরের মাঝখান দিয়ে পর্যটকদের নিয়ে
ঢাকার সদরঘাট থেকে বিকেল সাড়ে ৫টায় ছেড়ে আসা ফারহান-৫ লঞ্চটি ভোলার ইলিশা বিশ্বরোডের মাথা লঞ্চঘাটে থামে রাত সাড়ে ১২টায়। ঘাটে মনপুরা-হাতিয়ার যাত্রীরা দলে দলে ভাগ হয়ে আছে। শীতে জবুথবু অবস্থা।
গ্রাম শব্দটা শোনার সঙ্গে সঙ্গে চোখের সামেন ভেসে উঠে দীগন্তজোড়া সবুজ ধানক্ষেত, মেঠো পথ, বাঁধানো পুকুর ঘাট আর বাতাসে সোঁদা মাটির গন্ধ। কিন্তু বাংলাদেশের সব গ্রামই তেমন নয়। এমন কিছু