বাংলাদেশে সম্প্রতি বেশ কয়েকটি নতুন স্থান ভ্রমণ গন্তব্য হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এসব জায়গায় আগে মানুষের যাতায়াত থাকলেও শুধুমাত্র ভ্রমণের উদ্দেশ্যে মানুষের তেমন যাতায়াত ছিল না। কিন্তু কিছুদিন ধরে পর্যটকদের
ঢাকার সদরঘাট থেকে বিকেল সাড়ে ৫টায় ছেড়ে আসা ফারহান-৫ লঞ্চটি ভোলার ইলিশা বিশ্বরোডের মাথা লঞ্চঘাটে থামে রাত সাড়ে ১২টায়। ঘাটে মনপুরা-হাতিয়ার যাত্রীরা দলে দলে ভাগ হয়ে আছে। শীতে জবুথবু অবস্থা।
ফুলের প্রতি মানুষের আকর্ষণ ও ভালোবাসা চিরন্তন। তাই আপনি চাইলে ঘুরে আসতে পারেন বাংলাদেশের মধ্যে এক টুকরো ফুলের রাজ্য গদখালী থেকে। সকালে ফুলের পাইকারি বাজার ঘুরে দেখতে পারেন। যশোর জেলার
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি পার হতেই শুরু হয়েছে আঁকাবাঁকা ও উঁচুনিচু রাস্তা। বুঝতে বাকি নেই, পার্বত্যাঞ্চলে ঢুকে পড়েছি। গুইমারা অঞ্চল। মানিকছড়ি উপজেলা। চট্টগ্রাম থেকে যেতে খাগড়াছড়ির প্রবেশদ্বার। পুরো জেলা তো পর্বত! শৈল
পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতে অবস্থিত কাপ্তাই হ্রদের জুরাছড়ির বিলে এখন শত শত সাদা শাপলা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত এই রাজ্যে প্রতিদিনই বেড়াতে আসা ভ্রমণপ্রেমী ও প্রকৃতিপ্রেমীদের সমাগম চোখে পড়ার মতো। কাপ্তাই হ্রদের কাছেই
নদীমাতৃক বাংলাদেশে বর্ষা সবার প্রিয় ঋতু। রিমঝিম বৃষ্টিতে বাংলার সবুজ প্রকৃতি যেনো যৌবন ফিরে পায়। বিশেষ করে এ সময় পানিতে টইটম্বুর হয়ে ওঠা খাল বিল হাওড় বাওর ভরে যায় জাতীয়
রোমাঞ্চপ্রিয় মানুষের আকর্ষণের আরেক নাম স্কুবা ডাইভিং। এত দিন এর জন্য বিদেশে যেতে হতো। নিতে হতো প্রশিক্ষণ। তবে এখন আর বিদেশে নয়, দেশেই আছে স্কুবা ডাইভিংয়ের সুযোগ। পাশাপাশি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও
ভালোবাসার রাজধানী হিসেবে খ্যাত ফ্রান্সের প্যারিস। সেই শহরের সেন নদীর ওপর দুটি সেতু রয়েছে। কোনো এক অজানা কারণে সেতু দুটির ওপর দাঁড়িয়ে অসংখ্য প্রেমিক যুগল এসে চিরদিন একসঙ্গে থাকার প্রতিজ্ঞা
‘ছোট বড় অসংখ্য পাহাড়। সবুজের অরণ্যে মেঘের হাতছানি। পাহাড়ের বুক চিরে আঁকাবাকা পিচঢালা পথ, সেই পথের বাঁকে বাঁকে আদিবাসীদের বাড়ি কখনো কখনো উঁকি দিয়ে উঠছে। পাহাড়ের টিলা থেকে হাতছানি দিয়ে
কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখেছিলেন, ‘জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে? চিরস্থির কবে নীড়, হায়রে জীবন-নদে?’ প্রকৃতির নিয়ম মেনে মানুষের মৃত্যু অবধারিত। কিন্তু এমনও কি কোনো মৃত্যু আছে যা