প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
বিস্তৃত নীল জলরাশি। পানিতে দাঁড়ানো কড়–ই-করছের সারি। স্বচ্ছ জলে হাজারো বিচিত্র মাছের ছুটে বেড়ানো। পাখির কলকাকলি। শ্যামল লতাগুল্ম কিংবা গাছপালা। দিগন্ত ঘেঁষা সবুজ পাহাড়শ্রেণি। নদী। সূর্যাস্তের অপূর্ব রূপ। প্রকৃতির নিসর্গরূপের
নদীমাতৃক বাংলাদেশে বর্ষা সবার প্রিয় ঋতু। রিমঝিম বৃষ্টিতে বাংলার সবুজ প্রকৃতি যেনো যৌবন ফিরে পায়। বিশেষ করে এ সময় পানিতে টইটম্বুর হয়ে ওঠা খাল বিল হাওড় বাওর ভরে যায় জাতীয়
বাংলাদেশের অনেকেই দেশে ও দেশের বাইরে বেড়াতে যান। বিশ্ব পর্যটন দিবসে আপনাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল বাংলাদেশের কোন জায়গাগুলো আপনার কাছে আকর্ষণীয় মনে হয়। অনেকে খাগড়াছড়ি, সাজেক, বান্দরবান, রাতারগুল, সিলেটের
সদর উপজেলার চরবাড়িয়া ইউনিয়নে কীর্তনখোলা পাড়ের বেড়িবাঁধ কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে দর্শনীয় স্থান, হোটেল, রেস্তোরাঁ, অবকাশ কেন্দ্র। মুগ্ধ করা পরিবেশে বিকেল হলেই হাজারো দর্শনার্থীর ঢল নামে। স্থানীয়রা ভাঙারপাড়কে এখন কুয়াকাটা
এবার একটু দেরিতে হাওরে পানি এলেও হাওর সেজেছে নবরূপে। হাওরের অপরূপ সৌন্দর্যের প্রেমে পড়ে অগণিত ভ্রমণপিপাসু ছুটে আসছে হাওর ভ্রমণে। বিস্তীর্ণ হাওরের যেদিকে চোখ যায় সেদিকেই অনাবিল সৌন্দর্যের স্বপ্নিল মায়াময়
মায়াবী হরিণ, বিশাল কেওড়া বন আর নরম বালুর মাঝে অপরূপ সৈকত নিঝুম দ্বীপ। সাগরের জলরাশি আর ঢেউয়ের গর্জনের সঙ্গে হিমেল হাওয়ায় মনোমুগ্ধকর এক পরিবেশ। নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরা লীলাভূমি এ দ্বীপে
আগেই থেকে ঠিক করে রাখা সেন্টমার্টিন পরিবহনের বাসে চেপে বসলাম। রাত সাড়ে ৮টার বাস যখন টেকনাফ ঘাটে পৌঁছালো তখন ভোর সাড়ে ৬টা। এরপর ফ্রেশ হয়ে পেটপূজা করে নেওয়ার পালা। এবার
দিগন্ত বিস্তৃত সবুজের সমারোহ। মাঝখানে নীল রঙের জল। একপাশে মেঘালয়ের পাহাড়, তার চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পাথর। প্রকৃতির এক অপূর্ব নিদর্শন। দেশের মধ্যেই যেন টুকরো কাশ্মীর। স্বর্গীয় সৌন্দর্য আর মনোরোম
ঢাকার সদরঘাট থেকে বিকেল সাড়ে ৫টায় ছেড়ে আসা ফারহান-৫ লঞ্চটি ভোলার ইলিশা বিশ্বরোডের মাথা লঞ্চঘাটে থামে রাত সাড়ে ১২টায়। ঘাটে মনপুরা-হাতিয়ার যাত্রীরা দলে দলে ভাগ হয়ে আছে। শীতে জবুথবু অবস্থা।