দক্ষিণ আফ্রিকা আফ্রিকা মহাদেশের অন্যতম প্রধান এভিয়েশন হাব। এখানে বেশ কয়েকটি বিমান সংস্থা রয়েছে, যেগুলো অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে নিয়মিত বিমান পরিচালনা করে। এই বিমান সংস্থাগুলো দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যবসা, পর্যটন এবং আন্তর্জাতিক সংযোগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
🔹 প্রতিষ্ঠিত: ১৯৩৪
🔹 মূল কেন্দ্র: ওআর টাম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (জোহানেসবার্গ)
🔹 পরিচিতি: দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় বিমান সংস্থা এবং দেশের অন্যতম বৃহত্তম এয়ারলাইন।
🔹 ফ্লাইট সংযোগ:
🔹 প্রতিষ্ঠিত: ২০১৩
🔹 মূল কেন্দ্র: ওআর টাম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
🔹 পরিচিতি: দক্ষিণ আফ্রিকার অন্যতম সাশ্রয়ী মূল্যের লো-কস্ট এয়ারলাইন।
🔹 ফ্লাইট সংযোগ:
🔹 প্রতিষ্ঠিত: ২০০১
🔹 মূল কেন্দ্র: ওআর টাম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
🔹 পরিচিতি: দক্ষিণ আফ্রিকার অন্যতম জনপ্রিয় বাজেট এয়ারলাইন।
🔹 ফ্লাইট সংযোগ:
🔹 প্রতিষ্ঠিত: ২০০৬
🔹 মূল কেন্দ্র: ওআর টাম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
🔹 পরিচিতি: সাউথ আফ্রিকান এয়ারওয়েজের একটি বাজেট এয়ারলাইন শাখা।
🔹 ফ্লাইট সংযোগ:
🔹 প্রতিষ্ঠিত: ১৯৯২
🔹 মূল কেন্দ্র: ওআর টাম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
🔹 পরিচিতি: দক্ষিণ আফ্রিকার ছোট শহর ও আঞ্চলিক গন্তব্যের সঙ্গে সংযোগ প্রদানকারী এয়ারলাইন।
🔹 ফ্লাইট সংযোগ:
🔹 প্রতিষ্ঠিত: ১৯৬৫
🔹 পরিচিতি: মালবাহী বিমান পরিবহন ও চার্টার ফ্লাইট পরিচালনায় বিশেষজ্ঞ।
🔹 ফ্লাইট সংযোগ:
দক্ষিণ আফ্রিকার এভিয়েশন শিল্প ২০২০ সালের কোভিড-১৯ মহামারির কারণে বড় ধরনের আর্থিক সংকটে পড়ে। বেশ কয়েকটি বিমান সংস্থা তাদের কার্যক্রম স্থগিত করতে বাধ্য হয়, যার মধ্যে সাউথ আফ্রিকান এয়ারওয়েজ এবং ম্যানগো এয়ারলাইনস উল্লেখযোগ্য। তবে বর্তমান সময়ে ফ্লাইসাফএয়ার, কুলুলা ও এয়ারলিংকের মতো সংস্থাগুলো ভালোভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
দক্ষিণ আফ্রিকার এয়ারলাইনস দেশটির পর্যটন, ব্যবসা ও আন্তর্জাতিক সংযোগের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জাতীয় ও বেসরকারি বিমান সংস্থাগুলো যাত্রীদের জন্য বিভিন্ন সেবা প্রদান করে, যা যাত্রীদের জন্য নিরাপদ ও আরামদায়ক ভ্রমণের সুযোগ তৈরি করে। তবে মহামারির পরবর্তী সময়ে এই শিল্পের টেকসই উন্নতির জন্য নতুন বিনিয়োগ ও সঠিক ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন।
দক্ষিণ আফ্রিকার আকাশপথে যাত্রা করতে চাইলে এসব এয়ারলাইনসের যেকোনো একটি আপনার পছন্দ হতে পারে!