১. ইস্তাম্বুল পৃথিবীর একমাত্র শহর যা দুই মহাদেশে (ইউরোপ ও এশিয়া) বিস্তৃত।
২. প্রতি বছর ৫ কোটি পর্যটক তুরস্ক ভ্রমণ করেন, যা এটিকে শীর্ষ পর্যটন গন্তব্যে পরিণত করেছে।
৩. হাগিয়া সোফিয়া একসময় বৃহত্তম গির্জা ছিল, পরে মসজিদ!
৪. ক্যাপাডোকিয়া অঞ্চলের “পরী-চিমনি” এবং হট এয়ার বেলুন ভ্রমণ পৃথিবীর অনন্য অভিজ্ঞতা।
৫. এফেসাস, খ্রিস্টধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাচীন শহর, যেখানে মেরি ও সেন্ট জন বসবাস করেছিলেন।
৬. তুলিপ ফুলের উৎপত্তি তুরস্কে, যা পরে নেদারল্যান্ডসের প্রতীক হয়।
৭. গ্র্যান্ড বাজার, বিশ্বের প্রাচীনতম ও বৃহত্তম ঢাকা বাজার।
৮. পামুক্কালে, প্রাকৃতিক ট্রাভারটাইন এবং উষ্ণ জলের পুলের বিস্ময়।
৯. তুরস্কে ১৮টি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান রয়েছে, যার মধ্যে গোবেকলি তেপে পৃথিবীর প্রাচীনতম মন্দির।
১০. বসফরাস সেতু এশিয়া ও ইউরোপকে সংযুক্ত করে, যেখানে এক সেতুতে দুই মহাদেশে হাঁটা সম্ভব।
১১. তুর্কি কফি ও চা সংস্কৃতি ইউনেস্কো স্বীকৃত, যা এখানকার সামাজিক জীবনের অংশ।
১২. বিশ্বের সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং রেস লেউ মন রেসের সাথে তুরস্কের ঐতিহাসিক সংযোগ রয়েছে।
১৩. ব্লু মস্ক (সুলতান আহমেদ মসজিদ) এর নীল টাইলস দ্বারা গঠিত ভেতরের সৌন্দর্য মুগ্ধ করে।
১৪. গ্যালিপোলি যুদ্ধ প্রথম বিশ্বযুদ্ধে তুরস্কের সাহসিকতার প্রতীক।
১৫. তুরস্কের চলচ্চিত্র ও সাহিত্য, বিশেষত নোবেলজয়ী লেখক ওরহান পামুক, বিশ্বজুড়ে সম্মানিত।
তুরস্কের এই বৈচিত্র্যময় ইতিহাস ও সৌন্দর্য কি আপনাকে ভ্রমণে আগ্রহী করেছে?
Like this:
Like Loading...