যদিও ভ্রমণ হতাশা নিরাময়ের কোনো প্রতিকার নয়। কিন্তু হতাশার বিরুদ্ধে লড়াই করার বিশেষ কার্যকরী উপায় হলো ভ্রমণ। বিজ্ঞান এবং মনোবিজ্ঞানের জগতে হতাশা বা বিষণ্নতা নিয়ে তর্ক বিতর্ক রয়েছে। সেসব বাদেও
পৃথিবীর সবকটি দেশে ঘুরে ফেললেন তিনি। বাকি ছিল একটি দেশ। এবার সে দেশেও পা রাখলেন। এবার তাঁর অন্য লক্ষ্য। তুর্কমেনিস্তানে পা রাখাটা খুবই শক্ত কাজ। সেখানে পর্যটকদের বড় একটা গুরুত্ব
ইতিহাসের পাতা ওলটপালট করলে যে শহরটি নাম সবচেয়ে মনে দাগ কাটে আমার, সেটাঅবশ্যই বার্লিন। সেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বীজ এই শহরেই রোপণ করা হয়েছিল ১৯৪২-এ এবং এই শহরকে দু’ভাগে দ্বিখন্ডিত হতে
রোমাঞ্চ ও নতুনের স্বাদ গ্রহণের ইচ্ছে নিয়েই গোয়ায় পাড়ি দিয়েছিলাম মার্চ মাসের শেষে। সাত দিনের জন্য ব্যাকপ্যাক গুছিয়ে এক সন্ধেয় পৌঁছে যাই পানাজি থেকে প্রায় ২১ কিলোমিটার দূরে উত্তর গোয়ার
থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়া ভ্রমণে বেরিয়েছিলাম। বিয়ে করিনি তখন, বান্ধবী নেই বললেই চলে। বোটে করে আন্দামান দ্বীপপুঞ্জগুলো ঘুরে ঘুরে দেখছি। প্রতিদিনই নতুন নতুন যাত্রী নিয়ে নৌকার মাঝি এক দ্বীপ থেকে আরেক
শহর ছেড়ে প্রায় ৮০০০ কিলোমিটার দূরে পাড়ি দেওয়ার কথা যখন ভাবলাম, তখন প্রথমেই মনে এল দেশটার ইতিহাস আর অনাবিল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কথা! হ্যাঁ, স্বাধীনতা লাভের জন্য যে দেশটাকে এত দীর্ঘ
পাহাড়ের টানে বছরের বিভিন্ন সময় পর্যটকদের উত্তরবঙ্গ মুখী হতে দেখা যায়। উত্তরবঙ্গে এমন সব জেলা রয়েছে যে সকল জায়গায় ঘুরতে গেলেও যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং হাতে সময় কম থাকার কারণে সব
খরচের কথা চিন্তা করে অনেকের পক্ষেইই ইউরোপ যাওয়া সম্ভব হয়ে উঠে না। তবে সঠিক ভাবে নির্বাচন করতে পারলে এশিয়াতেই ইউরোপের সৌন্দর্য খুঁজে পাওয়া সম্ভব। এই যেমন থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই। থাইল্যান্ডের
সক্রিয় জীবন ব্যাংকক দিন বা রাতে বাধা না। রাতে ব্যাংকক বিশ্বব্যাপী তার ক্লাব, বার, অপমানজনক অনুষ্ঠান, গোলমালের ডিস্ক, মহান রেস্টুরেন্টের জন্য বিখ্যাত। ব্যাংককের সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় নাইটলাইফ বিশ্বের কোন প্রতিযোগী নেই।
বিশ্বের বিভিন্ন শহরে এবছরে ভ্রমণ করা উচিত। ঠিক কী কারণে সেসব শহরে অবশ্যই যাওয়া উচিত সেই তালিকা প্রকাশ করেছে ট্রাভেল গাইড “লোনলি প্ল্যানেট”। চলুন দেখে নেই কোন কোন শহর রয়েছে