গতকাল খুব ধকল গেছে শরীরে। ভোর সকালে হোটেল থেকে বেরিয়ে ব্লু মাউন্টেইন দেখে আবার হোটেলে ফিরে আসতে গভীর রাত হয়ে যায়। তাই আজ দূরের কোন প্রোগ্রাম রাখিনি। গাইডকে আগেই বলে
ভ্রমণ আমাদেরকে মানসিক ভাবে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। একদিনের জন্য কোথাও ঘুরতে গেলেও কিছু জিনিস আমাদের বহন করতে হয়। তারমধ্যে স্মার্ট ফোন একটি। এটি ছাড়া আমরা প্রায় অচল। কিন্তু আমরা
macau সিটি আর taipa আইল্যান্ড,এই দুটি ছোট্ট শহর নিয়ে গঠিত এশিয়ার লাস ভেগাস নামে পরিচিত ম্যাকাও এর। ম্যাকাও এর মোট আয়তন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বৃহত্তর মিরপুরের চেয়েও কম হবে।সবমিলিয়ে এদেশের
করোনাকালীন সময়ে সারা বিশ্বেই ব্যবসা বাণিজ্যে মন্দাভাব দেখা দিয়েছে বিশেষকরে মাঝারী ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের কঠিন সময় পার করতে হচ্ছে। সেটাকে কিছুটা কাটিয়ে উঠতে অস্ট্রেলিয়ার সরকার একটা মজার উদ্যোগ নেয়। ডাইন
২০১৩ সালে আমরা ৩ ভাইবোনের পরিবারের ১১ জন মিলে ১০ দিন মালয়েশিয়া আর সিঙ্গাপুরে ভ্রমণ করি। সেই লম্বা সফরে আমরা মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর, লাংকাউই দ্বীপ আর পেনাং শহর ভ্রমণ করে পেনাং
জুন, জুলাই অথবা আগস্টে সূর্য যেন তার অফুরন্ত তেজ দুবাইয়ের ওপর বর্ষণ করতে থাকে। ৫২ ডিগ্রি পর্যন্ত ওঠে তাপমাত্রা। এসময় এখানে ভুলক্রমে যারা ঘুরতে আসেন, স্বপ্নের দুবাই তাদের জন্য দুঃস্বপ্নের
অবসর সময়ে কোন স্থান ভ্রমণের কথা যদি বলতেই হয় তবে সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে প্রথম দিকে মনে পড়বে থাইল্যাণ্ডের কথা। ছবির মত এই দেশটি যেন নানান রকম নিসর্গ আর সমুদ্র আদরে
বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা করা কিংবা ব্যাগ গুছানোতেই কত আনন্দ! আর বেড়াতে গেলে তো কথাই নেই। বিয়ে কিংবা সন্তানের জন্মের চাইতেও বেশি আনন্দ পাওয়া যায় বেড়ালে। গবেষকরা জানিয়েছেন এমন কথা। বেড়ানোর
গোল্ডেন ব্রীজ এবং সানফ্রানসিসকো একে অপরকে জড়িয়ে আছে। উনিশ শতকের দিকে সানফ্রানসিসকোতে সোনার বিপ্লব ঘটে এবং টাকার আশায় মানুষ ভীর জমায় শহরটিতে। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে শহর এবং শহরের লোকজন।
বিশ্বায়নের এ যুগে দেশ আর এখন কোনো নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে আবদ্ধ নেই। বরং তা ছড়িয়ে গেছে বিশ্বব্যাপী। বলা হয়ে থাকে, সমগ্র পৃথিবী যেন এখন একটা ‘গ্লোবাল ভিলেজ’। আর সেই আদিকাল থেকেই