সব পেয়েছির দেশ তাইল্যান্ড। ল্যান্ড অফ স্মাইলস। হারিয়ে যাওয়ার ঠিকানার নাম তাইল্যান্ড। এই দেশটায় এলে অন্তত কিছুদিনের জন্য নিত্যনৈমিত্তিক চিন্তাগুলো সরিয়ে রাখাই যায়। সমুদ্রের বুকে রয়েছে কয়েকটা দ্বীপ, যেগুলো তৈরি
স্টেশনে নামতেই ভোর হয় হয়। এখনও আলো ফুটেনি। মাঘের মাঝারি সময়, তাই ঠান্ডা পড়েছে বেশ। সময় আনুমানিক ৪টা পেরিয়েছে, ঘড়ি দেখা হয়নি। প্রথমবার দেশের সীমানা পেরোনোর শঙ্কা আর উত্তেজনায় অনুভূতির
সৈকতে বেড়ানোর পাশপাশি আছে নানা মজার আয়োজনসৈকতে সাদা নরম বালু। সামনে বিস্তৃত নীল সমুদ্র। তাতে রংবেরঙের ছোট ছোট নৌকা। পেছনে সবুজের চাদর বিছানো পাহাড়। বেড়ানোর জায়গা যদি এমন হয়, তাহলে
আমার বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই ইটালি গিয়েছিল। তবে যে প্রথম গিয়েছিল সে হচ্ছে ওয়াহিদ সিনহা। পাতলা ছিপছিপে, মুখে সবসময় হাসি, ভাল ফুটবল খেলতো। ক্লাসে পরীক্ষায় অঙ্কে শূন্য পেতো অথচ ইতিহাসে একশয়
সুইজারল্যান্ড অনেকের মতো আমারও স্বপ্নের দেশ। ছোটবেলায় প্রথম যখন বিভিন্ন দেশের নাম পড়তে শিখি, তখন কেন যেন নিজের দেশের নামের পর সুইজারল্যান্ড নামটাই আমাকে বেশি আকৃষ্ট করতো। দেশটি নিয়ে মনে
দুবাই মধ্যপ্রাচ্যের একটি মুসলিম দেশ। একসময় মরুদ্দ্যান ক্ষেত দুবাই আজ কঠোর পরিশ্রম, কঠোর অধ্যবসায় যথাযথ পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে আজ তারা উন্নত একটি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। মরুর বুকে আকর্ষণীয় স্থাপনা
ভিয়েতনামের নয়নাভিরাম সুন্দর এক জায়গা হা লং উপসাগর বা হা লং বে। ভিয়েতনামের কুয়াংনি প্রদেশে উপসাগরটি অবস্থিত। এই উপসাগরের বিশেষত্ব হলো স্বচ্ছ ফিরোজা রঙের পানি এবং অসংখ্য ছোট ছোট দ্বীপ।
অ্যাড্রিনালিন রাশের জন্য মোক্ষম শব্দবন্ধ। তবে অ্যাডভেঞ্চার মানেই যে সেটি ডেয়ারিং হতে হবে, এই তত্ত্ব কিন্তু সর্বদা সত্য নয়! গত বছর এপ্রিল মাসে গোয়েচালা ট্রেকিংয়ের সময় এক অস্ট্রেলীয় সহযাত্রী শুনিয়েছিলেন,
আমরা যথা সময়ে কেলগেরি পৌঁছে গেলাম। আমাদের বন্ধুরা আমাদের এয়ার পোর্ট এসে আমাদের নিয়ে গেলো , আমরা দু পরিবার এক সাথে হয়ে আমাদের আনন্দের শেষ নেই। আড্ডা , খাওয়া দাওয়া
বাঙালিদের একদিকে যেমন দীঘা-পুরি-দার্জিলিং, তেমনই বিদেশ সফরের ক্ষেত্রে প্রথম নাম আসে ব্যাংককের। আসলে, আজকাল সময়ের এতই অভাব যে, ছুটি কাটাতে গেলেও দিনক্ষণ, দূরত্ব এবং সর্বোপরি পকেটের দিকে নজর রেখেই পরিকল্পনা