জাপান একটি যৌগিক আগ্নেয়গিরীময় দ্বীপমালার দেশ। এই দ্বীপমালা ৬,৮৫২টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত। জাপানের বৃহত্তম চারটি দ্বীপ হল হোনশু, হোক্কাইদো, ক্যুশু ও শিকোকু। এই চারটি দ্বীপ জাপানের মোট ভূখণ্ডের ৯৭ শতাংশ এলাকা নিয়ে গঠিত। জাপানের জনসংখ্যা ১২৬ মিলিয়ন। জনসংখ্যার হিসেবে এটি বিশ্বের ১০ম বৃহত্তম রাষ্ট্র। জাপানের রাজধানী টোকিও শহরের জনসংখ্যা প্রায় ৯.১ মিলিয়ন। এই শহরটি অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার ২য় বৃহত্তম মূল শহর। টোকিও ও পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন রাজ্য নিয়ে গঠিত বৃহত্তর টোকিও অঞ্চলের জনসংখ্যা ৩৫ মিলিয়নেরও বেশি। এটি বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনৈতিক মহানগরী।
মাউন্ট ফুজি (Mount Fuji)
মাউন্ট ফুজির বিশাল আকার আর তুষার ঢাকা চূড়া খুব সহজে, এক পলকেই দূর থেকে চিনে ফেলা যায়। টোকিও থেকে বেশ কাছেই অবস্থিত এই পর্বতটি জাপানের একটি প্রতীক হয়ে উঠেছে।
আরশ্যইয়ামা ব্যাম্বু গ্রোভ (Arashiyama Bamboo Grove)
কয়োটোর সৌন্দর্য এবং রহস্যে ঘেরা আরশ্যইয়ামা ব্যাম্বু গ্রোভের মতো জায়গার দেখা পৃথিবীর আর কোথাও মেলে না। যে দিকেই চোখ যায় এই ব্যাম্বু গ্রোভের, চারদিকেই শুধু লম্বা সবুজ বাঁশই চোখে বাঁধবে।
আরশ্যইয়ামা ব্যাম্বু গ্রোভ (Arashiyama Bamboo Grove)
কয়োটোর সৌন্দর্য এবং রহস্যে ঘেরা আরশ্যইয়ামা ব্যাম্বু গ্রোভের মতো জায়গার দেখা পৃথিবীর আর কোথাও মেলে না। যে দিকেই চোখ যায় এই ব্যাম্বু গ্রোভের, চারদিকেই শুধু লম্বা সবুজ বাঁশই চোখে বাঁধবে।
শিরাকাওয়া-গো (Shirakawa-go)
জাপানের ছবির মত সুন্দর গ্রাম, শিরাকাওয়া-গো শীতকালীন একটি জনপ্রিয় গন্তব্যস্থল। এই গ্রামটি একটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটও বটে। আলোকিত অবস্থায়, তুষারে ঢাকা এই অঞ্চলটির মতো সৌন্দর্য জাপানের আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যায় না।
ইৎসুকুশিমা শ্রাইন (Itsukushima Shrine)
উত্তাল ঢেউয়ে ইৎসুকুশিমা শ্রাইনের উঁচু তরী যেন ভাসছে সমুদ্রপৃষ্ঠে। ইৎসুকুশিমা শব্দের অর্থ প্রার্থনার দ্বীপ। আদিকাল থেকেই তাই এই দ্বীপকে পবিত্র বলে মেনে আসা হয়েছে, সাথে এই তরীটিকেও।
ডোটনবরি (Dotonbori)
ওসাকার ডাউন্টাউন খ্যাত ডোটনবরি এলাকাটি সম্ভবত জাপানে সবচেয়ে বেশি দর্শনার্থী আকর্ষণ করতে সক্ষম। এই এলাকাটি মূলত বিখ্যাত এখনাকার আবছা নিওন আলোর সাইনবোর্ড ও সুস্বাদু খাবারের জন্য।
হিমেজি ক্যাসেল (Himeji Castle)
হিমেজি ক্যাসেল জাপানের সব থেকে প্রখ্যাত প্রাসাদ এবং এখন পর্যন্ত ফিউডাল এডো স্থাপত্যের সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরণ।