গণঅভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। সোমবার (৫ আগস্ট) দুপুরে হেলিকপ্টারে করে ভারতের দিল্লিতে আশ্রয় গ্রহণ করেন তিনি। তবে তার এই পতনের আগের রাত অর্থাৎ রোববার রাতে সেনাবাহিনীর মধ্যে একটি
চাপের মধ্যে থাকায় ব্যবসায়ীরা সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকারকে সমর্থন দিতে বাধ্য হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের (আইসিসিবি) সভাপতি মাহবুবুর রহমান। বুধবার (৭ আগস্ট)
ব্যাংক খাতে লুটপাট, দখল, অনৈতিক সুবিধা ও নানা অনিয়মের সহযোগিতা করায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, ডেপুটি গভর্নর ও উপদেষ্টাদের বিতাড়িত করেছেন সাধারণ ব্যাংকাররা। বুধবার (৭ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তারা
খুলনা নগরের শেরেবাংলা সড়কের ময়লাপোতা এলাকায় পাশাপাশি দুটি বাড়ি। দুই দিন আগেও বাড়ি দুটি ঘিরে খুলনাকেন্দ্রিক আওয়ামী লীগ ও প্রশাসনের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রিত হতো। সেই বাড়ি দুটির অবকাঠামো ছাড়া আর কিছু
ভারতের এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিশেষ ফ্লাইটে শিশুসহ ২০৫ ভারতীয় নাগরিককে নয়াদিল্লিতে ফিরিয়ে নেয়া হয়েছে। বুধবার সকালে ফ্লাইটটি নয়াদিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ভারতীয় নাগরিকদের সরিয়ে নিতে মঙ্গলবার
সাবেক সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল আজিজের স্ত্রী-সন্তান বাহরাইনে গেছেন। বুধবার সকাল সাড়ে ৬টার ফ্লাইটে ঢাকা থেকে বাহরাইন যান তারা। সেখান থেকে তাদের দুবাই যাওয়ার কথা রয়েছে। এদিকে ফ্লাইটে আজিজের যাওয়ার তথ্য গোয়েন্দাদের
বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন এবং কনস্যুলেট থেকে নিজেদের অপ্রয়োজনীয় কর্মীদের ফিরিয়ে নিয়েছে ভারত। বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক সংকটের মধ্যে জরুরি নয় এমন কর্মীদের ফিরিয়ে নেয় দেশটি। বুধবার (৭ আগস্ট) এই তথ্য
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার জন্য মনোনীত ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশবাসীর উদ্দেশে একটি বার্তা দিয়েছেন। চিকিৎসার জন্য বর্তমানে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অবস্থানরত ড. ইউনূস আগামীকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে দেশে ফিরবেন। তিনি আসার
বাংলাদেশে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে দীর্ঘদিনের নেতা শেখ হাসিনা হঠাৎ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার আগের রাতে সেনাপ্রধান তাঁর জেনারেলদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সিদ্ধান্ত নেন কারফিউ বলবৎ রাখতে সেনারা বেসামরিক লোকদের
দেশ থেকে পালানোর পর বর্তমান ভারতে অবস্থান করছেন শেখ হাসিনা। গত ২৪ ঘণ্টা ধরে সেখানে অবস্থানরত শেখ হাসিনার চূড়ান্ত গন্তব্য কোথায় হবে, সেটা নিয়ে অনিশ্চয়তা এখনো রয়ে গেছে। ভারতীয় গণমাধ্যমে