১। UK তে আসার ৩ মাসের মধ্যে আপনি উন্নত দেশগুলোর সিস্টেম বুঝে যাবেন। যা আপনাকে এবং আপনার ক্যারিয়ারকে অনেক স্মার্ট একটা পোর্টফোলিও দিবে!
২। আপনার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে বিশ্বের সবচেয়ে স্মার্ট ইংলিশ এক্সেন্ট শিখতে পারবেন এখানে এসে। যা আপনাকে ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ডে নিয়ে যাবে!
৩। আপনি খুব সহজেই রিসার্চ বেসড্ মাস্টার্স প্রোগ্রামে আপনার স্পাউস এবং বেবীকে নিয়ে একসাথে ভিসার জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। এবং ভিসা প্রায় নিশ্চিত! বিশ্বের যত ইংলিশ স্পীকিং দেশ আছে তাদের মাঝে ইউকে ভিসার হার সবচেয়ে বেশী এবং কম খরচ সাপেক্ষ!
৪। UK থেকে সেঞ্জেন ভিসা পাওয়া কত সহজ আপনি কি জানেন? আমি শতভাগ গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি সমস্ত জেনুইন ডকুমেন্ট দিয়ে আবেদন করলে ১০০% কনফার্ম ইউরোপের ২৬ টি দেশের ভ্রমন ভিসা পাবেন।
৫। আপনি কি জানেন যে সেঞ্জেন ভিসা দিয়ে ইউরোপের অনেক গুলো দেশে সহজে যায়?!! সেটাও এই ইউকে থেকেই সম্ভব!
৬। ইউকে থেকে ব্যাচেলর/মাস্টার্স করলে আপনি খুব সহজেই এখানে থেকেও পরবর্তী স্টাডি করতে পারবেন এমনকি ইউড়পের ২৬ টি দেশ থেকেও খুব সহজেই মাস্টার্স/পিএইচডি করতে পারবেন। কারন ইউকে মাস্টার্সের দাম সারা বিশ্বেই অনেক!
৭। ইউকে থেকে আমেরিকার ভিসার জন্য এপ্লাই করলে ভিসা পাওয়া অনেক বেশী সহজ! আর একবার ভিজিট ভিসা পেলেই ৫ বছর যখন ইচ্ছা আমেরিকায় ঢুকতে পারবেন!
৮। ব্যাচেলর/মাস্টার্স শেষে আপনি PSW তে ২ বছর ফুল-টাইম জব করলে আপনি যা সেভিংস করবেন সেটা আপনার লাইফ চেঞ্জ করে দিবে!
৯। আপনার পাসপোর্ট কি পরিমান স্ট্রং হবে সেটা হয়ত আপনি বাংলাদেশ থেকে আন্দাজও করতে পারবেন না!
১০। ইউকে ডিগ্রী থাকলে কানাডায় স্কিল মাইগ্রেশন আরো সহজ হয় এটা কি জানেন?!
১১। ইউকে ডিগ্রী থাকলে অনেক দেশেই IELTS/TOEFL এসব লাগেনা! কারন আপনি অলরেডি এই দেশে ইংলিশে পড়াশুনা করেছেন!
১২। আপনি ১০ বছর লিগ্যাল্লি থাকলে এই দেশে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন!
১৩। কেয়ার ভিসায় চাইলেই এখন যে কেউ এখানে এসে নাগরিকত্ব পেতে পারে!
১৪। বাংলাদেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে এখানে ১ বছর আপনি ড্রাইভ করতে পারবেন!
১৫।রিসার্চ বেসড মাস্টার্স প্রোগ্রামে আপনার স্পাউস ফুল টাইম জব করে আপনার টিউশন ফিস এর অর্ধেক সাপোর্ট দিতে পারবে!
১৬। যদি আপনাদের কোনো বেবি হয় তাহলে ৭ বছর পর সে ইউকে নাগরিকত্ব পাবে!
১৭। আপনার এখানে ক্রেডিট স্কোর হবে যা থেকে আপনি পরবর্তীতে লাখ লাখ টাকা ব্যাংক লোন করে বিজনেস করতে পারবেন!
১৮। সর্বোপরি আপনার পাসপোর্টে ইউকে ভিসা থাকায় বিশ্বের কোন দেশই খুব সহজে আপনার ভিসা রিজেক্ট করতে পারবে না!