এর আগে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) আবদুল্লাহ আল মামুন গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, রবিউল ইসলামের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারির জন্য ইন্টারপোলকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। ইন্টারপোল আবেদন গ্রহণ করেছে।
এর পরপরই দুবাইয়ে আরাভ খানের গ্রেপ্তারের গুঞ্জন উঠে। তিনি দুবাই পুলিশের নজরদারিতে রয়েছেন- এমন খবরও আসে। তবে এখনো আরাভ খান গ্রেপ্তার হননি। দু’দিন আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্ট্যাটাসে দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছিলেন তিনি। এরপর থেকে তাঁর খোঁজ মিলছে না। আর কোনো স্ট্যাটাসও দেননি তিনি।
তাঁর মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। এদিকে তার জুয়েলারি শপও বন্ধ রয়েছে।গত ১৫ই মার্চ পলাতক আরাভের আমন্ত্রণে দুবাইয়ে তার স্বর্ণালঙ্কারের দোকান উদ্বোধন করতে যান ক্রিকেট তারকা সাকিব আল হাসানসহ কয়েকজন অভিনেতা-অভিনেত্রী। বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ৭ই জুলাই পুলিশ পরিদর্শক মামুন এমরান খানকে হত্যার পরপরই রবিউল ভারতে পালিয়ে যান। ২০২০ সালে তিনি ভারতীয় পাসপোর্ট জোগাড় করে সেখান থেকে দুবাইয়ে চলে যান। আগামী বছর পর্যন্ত সেখানে রবিউলের রেসিডেন্স পারমিট আছে।