নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলেছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে।অভিবাসন বিষয়ে দেশটি নতুন এক আইন সংশোধন করেছে। এই আইন সংশোধনের ফলে উদ্যোক্তা, উদ্ভাবক ও শিল্পীরা নাগরিকত্ব অর্জনের সুযোগ পাচ্ছেন।মূলত এতে বিভিন্ন পেশাজীবী যেমন
ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয় লাভের জন্য একজন আবেদনকারীকে সর্বপ্রথমে “OFPRA” (Office Français de Protection des Réfugiés et Apatrides) তে ইন্টারভিউ দিতে হয়। OFPRA কর্তৃপক্ষ আবেদনকারীর লিখিত আবেদনের উপর কিছু প্রশ্ন করেন।
আরব আমিরাতে বিশ্বের অনেক দেশের নাগরিক রয়েছে। এমনকি নিজ দেশের থেকে বাইরের দেশের মানুষ দেশটিতে বেশি রয়েছে। আর এবার বিদেশিদের নাগরিকত্ব দেওয়া নিয়ে বড় রকমের সু-সংবাদ দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
ইউরোপ জিনিসটা আসলেই একটা নেশার মত! যে নেশা ধর্ম বর্ণ, নবীন প্রবীন, শিক্ষিত অশিক্ষিত এমনকি দেশ থেকে মহাদেশ পর্যন্ত বিস্তৃতি লাভ করেছে। এখন এটি একটি সার্বজনীন বৈশ্বিক নেশায় পরিণত হয়েছে
ইউরোপের দেশগুলোতে বাংলাদেশী প্রবাসীদের বৈধ অভিবাসনের ভালো সুযোগ আছে। ব্রেক্সিটের পর ইংল্যান্ডে নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে। ইতালিতেও সুযোগ বাড়ছে। তবু চলছে ঝুঁকি নিয়ে অবৈধপথে বাংলাদেশী দের ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টা। একটা
পর্তুগাল অভিবাসী বান্ধব দেশ। এই বিষয়টি পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে এবং সেই কথা শোনার সাথে সাথে আমাদের মাথায় যে জিনিসটা আছে পর্তুগালে গেলে সহজেই রেসিডেন্ট কার্ড পাওয়া যায় এবং ইউরোপে
সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রধানমন্ত্রী এবং দুবাইয়ের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাখুতম নির্বাচিত অভিবাসীদের স্থায়ী বসবাসের সুবিধা দিতে নতুন একটি স্কিম ঘোষণা করেছেন। মঙ্গলবার তিনি এ ঘোষণা দেন বলে
দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক শক্তি। কোরিয়া উপদ্বীপের এই দেশটি দিন দিন ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিজেকে। অর্থনৈতিক সুপার পাওয়ার বলতে যেসব উপকরণকে বোঝায়, তার সবগুলোই মজুদ আছে দেশটিতে। এমন একটি দেশে
জার্মানিতে ১০ লাখের বেশি দক্ষ শ্রমিকের অভাব রয়েছে৷ এই ঘাটতিপূরণে নতুন অভিবাসন আইন করা হয়, যা ১ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছে৷ চাকরি পেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানদের জার্মানি নিয়ে আসা যাবে৷
ভালো জীবন-যাপনের আশায় বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর অনেকে ইউরোপের নানা দেশে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তবে এই মহাদেশটি সম্পর্কে এ দেশের সাধারণ মানুষের প্রচলিত ধ্যান-ধারণাকে অনেকটা ‘হাইপ’ বললে ভুল হবে না।