লেবারের অ্যান্থোনি আলবানিজির নতুন সরকার ইতিমধ্যে অস্ট্রেলিয়ার অভিবাসন নীতিতে কিছু উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন করেছে এবং গত মে মাস থেকে নির্বাচনে জয়ের পর থেকে ভিসা ব্যাকলগ কমাতে শুরু করেছে। ধারণা করা হচ্ছে
মৌসুমী কর্মী নেয়ার ক্ষেত্রে ইউরোপের অভিন্ন কোনো নীতি নেই৷ প্রতিটি দেশের আছে নিজস্ব নীতিমালা৷ ইউরোপের দেশগুলোতে মূলত কৃষিখাতেই মৌসুমী কর্মীর প্রয়োজন হয় সবচেয়ে বেশি৷ মৌসুমী কর্মীদের জন্য বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে
আকর্ষণীয় কর সুবিধায় থাইল্যান্ড হতে পারে আপনার দ্বিতীয় আবাসস্থল। নিজেদের কাজের জন্য যাদের থাইল্যান্ড যেতে হয় তারা ইচ্ছে করলে পাঁচ বছর মেয়াদে থাকার সুবিধা গ্রহণ করতে পারেন। বিশ্বের প্রায় ৮৫
জার্মানিতে বসবাসরত অভিবাসীদের নাগরিকত্ব দেয়ার নিয়ম শিথিল করতে চায় দেশটির সরকার৷ পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে অভিবাসীদের দ্বৈত নাগরিকত্ব ও জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের সুবিধাও মিলবে৷ অভিবাসীদের নাগরিকত্ব গ্রহণেরপ্রক্রিয়া সহজ করার উদ্যোগ নিয়েছে জার্মানির
অস্ট্রেলিয়ার রাজ্যগুলোর জন্য অন্তর্বর্তীকালীন ভিসার স্থান বরাদ্দের ক্ষেত্রে সর্বমোট ৫,১৬৯ টি প্লেস প্রদান করেছে ফেডারাল সরকার। এগুলোর মধ্যে রয়েছে স্কিলড ভিসা এবং বিজনেস ভিসাগুলো। স্কিল মাইগ্রেশন ভিসার জন্য সাউথ অস্ট্রেলিয়া
উন্নত দেশের নাগরিকত্ব পাওয়ার ইচ্ছে প্রায় সবারই থাকে। তাই নিজ দেশের চেয়ে সুযোগ-সুবিধা বেশি, জীবনযাত্রার মান উন্নত —এমন দেশগুলোতে স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য নাগরিকত্ব লাভ করতে চান অনেকেই। সাধারণত যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা,
স্পেনে অভিবাসীদের নিয়মিত হওয়ার নতুন সুযোগ সৃষ্টি হলো। আসলে আরও সহজে স্পেনের নাগরিকত্ব পাওয়া যাবে। দুই বছর স্পেনে বসবাস করলে ন্যূনতম ছয় মাসের কর্মকাল প্রমাণসহ সহজ শর্তে রেসিডেন্ট কার্ডের জন্য
কানাডায় অভিবাসীদের স্থায়ী বসবাসের সুযোগ বাড়ছে। দেশটিতে অস্থায়ীভাবে বসবাসরতদের গুরুত্ব দিয়ে এ অভিবাসন সুবিধা দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার কানাডার অভিবাসনবিষয়ক মন্ত্রী সিন ফ্রাসার এ তথ্য জানিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, কানাডায়
মাল্টায় নবনিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার আসুদ আহ্মেদ আজ সকালে সেদেশের রাষ্ট্রপতি ভবন সান এন্টন প্যালেস -এ রাষ্ট্রপতি ড. জর্জ ভেল্লার কাছে মাল্টায় বাংলাদেশের অনাবাসী হাইকমিশনার হিসেবে তার পরিচয়পত্র পেশ করেন। এ
জার্মানিতে ১০ লাখের বেশি দক্ষ শ্রমিকের অভাব রয়েছে৷ এই ঘাটতিপূরণে নতুন অভিবাসন আইন করা হয়, যা ১ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছে৷ চাকরি পেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানদের জার্মানি নিয়ে আসা যাবে৷