বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক বালুকাময় সমুদ্র সৈকত। সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয়ের অপরূপ দৃশ্য এখানে দেখা যায়।
২. সুন্দরবন
বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন এবং রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাসস্থল। ইউনেস্কো ঘোষিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট।
৩. সেন্ট মার্টিন্স দ্বীপ
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ। পরিষ্কার নীল পানি, সমুদ্র খাবার এবং শান্ত পরিবেশের জন্য জনপ্রিয়।
৪. সাজেক ভ্যালি (রাঙ্গামাটি)
মেঘের রাজ্য হিসেবে পরিচিত, পাহাড় ঘেরা এই স্থান ভ্রমণপিপাসুদের খুব প্রিয়।
৫. বান্দরবান (নীলগিরি, নীলাচল, চিম্বুক পাহাড়)
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং পাহাড়ি জীবনের অপূর্ব সমন্বয়। নীলগিরি থেকে মেঘ ছোঁয়ার অভিজ্ঞতা অসাধারণ।
৬. সিলেট (জাফলং, রাতারগুল, বিছানাকান্দি)
চা-বাগান, পাহাড়ি নদী এবং পাথরঘেরা প্রকৃতি নিয়ে সিলেট ভ্রমণের আদর্শ স্থান।
৭. মাহেশখালী ও সোনাদিয়া দ্বীপ
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, মন্দির এবং মসজিদসমূহে ভরপুর এই দ্বীপগুলোও পর্যটকদের আকর্ষণ করে।
৮. পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার
প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা, ইউনেস্কো ঘোষিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট। ইতিহাসপ্রেমীদের জন্য আদর্শ স্থান।
৯. মহাস্থানগড় (বগুড়া)
বাংলাদেশের প্রাচীনতম শহর ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। এটি প্রাচীন পুন্ড্রবর্ধন নগরীর অবশিষ্টাংশ।
১০. কুয়াকাটা
“সানরাইজ ও সানসেট পয়েন্ট” হিসেবে পরিচিত। এখানে এক জায়গা থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়।
Like this:
Like Loading...