এবার মেলায় ৩০টি প্যাভিলিয়নের মধ্যে নতুন সংযোজন হয়েছে- ‘শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ’, ‘ইরাক’ ও ‘জর্ডান’ প্যাভিলিয়ন।
শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নের আয়োজক রাধা সুধাকরন বলেন, গ্লোবাল ভিলেজে সব দেশের অংশগ্রহণ থাকলেও বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার নাম ছিল না। তাই এই দুই দেশের জনপ্রিয় পণ্যগুলো বিশ্ববাজারে ছড়িয়ে দিতে অংশগ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। বাংলাদেশের কাপড়ের মান অনেক ভালো। বিশেষ করে লিলেন কাপড়। শুধু কাপড়ই নয়, যেকোনো বাংলাদেশি পণ্য এ মেলায় প্রদর্শনের সুযোগ আছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের সহযোগিতা প্রয়োজন।
গ্লোবাল ভিলেজের মেলায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে দেশীয় ব্যবসায়ীদের আগ্রহ ও অধিক মনোযোগ চায় বাংলাদেশ মিশন। এ বিষয়ে দুবাইয়ের বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল মো. রাশেদুজ্জামান বলেন, এবারের আসরে বাংলাদেশের যেসব স্টল রয়েছে, সেগুলো সরকার কিংবা বাংলাদেশের আয়োজকদের মাধ্যমে করা হয়নি। অন্য একটি দেশের প্যাভিলিয়নে বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা অংশ নিয়েছেন।