ইউকে স্টুডেন্ট ভিসা অ্যাপ্লাই করার জন্য একজন বাংলাদেশি পাসপোর্ট হোল্ডারকে নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে:
১. উপযুক্ত কোর্সে ভর্তি নিশ্চিত করুন
ইউকে-ভিত্তিক যেকোনো স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (যেমন বিশ্ববিদ্যালয়) ভর্তি হতে হবে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে একটি Confirmation of Acceptance for Studies (CAS) পেতে হবে।
২. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংগ্রহ করুন
আবেদন করতে যেসব ডকুমেন্ট প্রয়োজন:
Confirmation of Acceptance for Studies (CAS)।
ইংরেজি ভাষার দক্ষতার প্রমাণ (যেমন
#IELTS স্কোর)।
ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ফিনান্সিয়াল সাপোর্টের প্রমাণ (অন্তত ২৮ দিন ধরে টিউশন ফি এবং জীবনযাত্রার খরচের অর্থ থাকতে হবে)।
মেডিকেল পরীক্ষা রিপোর্ট (টিউবারকুলোসিস টেস্ট)।
৩. ইংরেজি ভাষার দক্ষতা প্রমাণ করা
#UKVI-অনুমোদিত IELTS টেস্ট অথবা সমমানের টেস্ট দিয়ে ইংরেজি ভাষার দক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে।
টিউবারকুলোসিস (TB) টেস্ট করতে হবে ইউকে সরকার অনুমোদিত কোনো সেন্টারে।
৫. ফিনান্সিয়াল প্রমাণ দেখানো
ইউকে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য ফিনান্সিয়াল যোগ্যতা দেখাতে হবে।
টিউশন ফি এবং ৯ মাসের (বা কোর্সের সময় অনুযায়ী) জীবনযাত্রার খরচের প্রমাণ থাকা বাধ্যতামূলক। ২০২৫ সাল থেকে নতুন ফিনানশিয়াল এমাউন্ট প্রতিমাসের জন্য
*1483 লন্ডনে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়
*1136 লন্ডনের বাহিরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়
৬. স্টুডেন্ট ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফি জমা দিন
I’m
ভিসা ফি জমা দিতে হবে (বর্তমানে £৪৯০)।
#UK Visas and Immigration (UKVI) ওয়েবসাইটে গিয়ে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য অনলাইন আবেদন পূরণ করুন।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট স্ক্যান বা আপলোড করতে হবে।
৮. বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান
আবেদন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বায়োমেট্রিক তথ্য (ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ছবি) দিতে হবে ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারে।
আবেদনকারীর শিক্ষার উদ্দেশ্য এবং পরিকল্পনা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে ভিসা ইন্টারভিউ হতে পারে।
আবেদন প্রসেসের শেষে সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করুন।
ভিসা অনুমোদিত হলে, পাসপোর্টে ভিসা স্ট্যাম্প দেয়া হবে।
আপনার আবেদন সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে প্রতিটি ধাপ মনোযোগ দিয়ে অনুসরণ করুন।
Like this:
Like Loading...