সাগর, নদী, পাহাড় বা বনে ঘেরা দেশের পর্যটন স্থানগুলো। প্রতিবছর বাড়ছে পর্যটকের সংখ্যা। পর্যটনের সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক উপযোগিতা ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে বিশ্ব পর্যটন দিবসে (২৭ সেপ্টেম্বর) এবার দেশব্যাপী নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে আগেভাগেই জোর প্রস্তুতি নিয়েছে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড, বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থা, বিমান বাংলাদেশ এয়াররাইন্স, হোটেল ইন্টার কন্টিনেল্টাল, হোটেল-মোটেলসহ পর্যটন সম্পর্কিত নানা প্রতিষ্ঠান।
কর্মসূচিগুলোর মধ্যে রয়েছে, র্যালী, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
পর্যটন সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এবারও দিবসটি উপলক্ষে সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটার ট্যুরিজম পার্ক সংলগ্ন এলাকায় মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
প্রতি বছরের ন্যায় এবারও আলোচনা সভার আয়োজন করবে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া সমকালকে জানান, আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর দিবসটি উপলক্ষে বেবিচকের সদর দপ্তর অডিটোরিয়াম হলে আলোচনা সভা করা হবে।
পর্যটন দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচির প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।
বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের উপপরিচালক (পরিকল্পনা ও গবেষণা) মো. মাজহারুল ইসলাম বলেছেন, এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে- ‘পর্যটন শান্তির সোপান’।
উল্লেখ্য, জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থার (ইউএনডব্লিউটিও) উদ্যোগে ১৯৮০ সাল থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবস পালন করা হয়।