শিক্ষার্থীরা অ্যাসাইনমেন্টে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার করতে পারবে। এশিয়া ও ইউরোপের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে এ অনুমতি দিয়েছে। কথাবার্তা চলছে অস্ট্রেলিয়াতেও। চলতি সপ্তাহেই সুইডেনের লুন্ড ইউনিভার্সিটি অনুমতি দিয়েছে। আর পার্থে ইউনিভার্সিটি অফ ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার কর্তৃপক্ষ জেনারেটিভ এআই ব্যবহারের ঝুঁকি এবং উপকারিতা নিয়ে কথা বলেছে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে। আবার কড়া বিধিনিষেধ আরোপ করে চ্যাটজিপিটি ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে ইউনিভার্সিটি অফ হংকং।
দ্রুতগতি এবং দক্ষতায় প্রযুক্তিটি একদিকে যেমন শিক্ষকদের জন্য সংকট তৈরি করেছে, অন্যদিকে গবেষণায় এর ব্যবহারে সুফল নিয়েও অনেকেই আশাবাদী-রয়টার্স। ‘এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা পাঠের বিষয়গুলোকে আরও ভালোভাবে আয়ত্ত করতে পারবে, প্রযুক্তিটি শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত টিউটর হিসাবে সাহায্য করতে পারে।’ বলেছেন স্টকহোমভিত্তিক কেটিএইচ রয়াল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির ভাইস প্রেসিডেন্ট লেইফ কারি।
এদিকে শিক্ষা গবেষণায় জেনারেটিভ এআই ব্যবহারে নীতিমালা প্রকাশ করে ইউনেস্কো বলেছ, ডেটা সুরক্ষার মতো বিষয়গুলোতে পুনর্মূল্যায়নের পাশাপাশি শিক্ষকদেরও যথাযথ এআই দক্ষতা থাকা নিশ্চিত করতে হবে।